Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪

সংক্রান্তি, গাজন, নীল, ধর্মপুজো

চৈত্র সংক্রান্তির দিন শিবের গাজন বা চড়ক পুজো, আর তার আগের দিন নীল পুজো। সেও শিবেরই পুজো। সমুদ্রমন্থনকালে উত্থিত হলাহল কণ্ঠে ধারণ করে শিব নীলকণ্ঠ, তাই নীল পুজো। মায়েরা নীলের উপোস করে সন্তানের মঙ্গল কামনায়।—আমার বাছার কল্যাণ করো হে নীলকণ্ঠ, সব বিষ কণ্ঠে নিয়ে তাকে অমৃত দাও! শিব নীলকণ্ঠ—জগতের সব বিষ পান করেও সত্য সুন্দর মঙ্গলময়। সারা বাংলা জুড়ে চলে সেই কোন কাল থেকে প্রবহমান লোক উৎসব। বাংলার গ্রামে গ্রামে এই উৎসব নিয়ে আসে নতুন বছরের আগমন বার্তা। লিখছেন পারমিতা মুখোপাধ্যায়।চৈত্র সংক্রান্তির দিন শিবের গাজন বা চড়ক পুজো, আর তার আগের দিন নীল পুজো। সেও শিবেরই পুজো। সমুদ্রমন্থনকালে উত্থিত হলাহল কণ্ঠে ধারণ করে শিব নীলকণ্ঠ, তাই নীল পুজো। মায়েরা নীলের উপোস করে সন্তানের মঙ্গল কামনায়।—আমার বাছার কল্যাণ করো হে নীলকণ্ঠ, সব বিষ কণ্ঠে নিয়ে তাকে অমৃত দাও! শিব নীলকণ্ঠ—জগতের সব বিষ পান করেও সত্য সুন্দর মঙ্গলময়। সারা বাংলা জুড়ে চলে সেই কোন কাল থেকে প্রবহমান লোক উৎসব। বাংলার গ্রামে গ্রামে এই উৎসব নিয়ে আসে নতুন বছরের আগমন বার্তা। লিখছেন পারমিতা মুখোপাধ্যায়।

শেষ আপডেট: ১২ এপ্রিল ২০১৫ ০১:০০
Share: Save:

মহাকাল। এর আদি-অন্ত নেই। এক একটা দিন, মাস, বছর ক্রমশ মহাকালের গহ্বরে বিলীন হয়ে যায়। আজ যা বর্তমান, কাল তা অতীত। যা ঘটছে বা যা ঘটে গেছে ভাল হোক বা মন্দ, মহাকালের হেলদোল নেই। সে দর্শক, কেবলই দর্শক, সাক্ষীস্বরূপ।

কিন্তু আমরা, তথাকথিত পাপ ও পুণ্যের হিসেব নিকেশ, পার্থিব আশা আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যাদের দিন কাটে—তাকিয়ে থাকি ভবিষ্যতের দিকে। আগামীকালের নতুন সূর্য কি নতুন বার্তা নিয়ে আসবে আমাদের জন্য? এই আশা-আকাঙ্ক্ষা, চাওয়াপাওয়ার দোলাচলে দুলতে দুলতেই কি আমরা আমাদের ঘটে যাওয়া অতীত কর্মের প্রায়শ্চিত্ত করি? নিজেদের যন্ত্রণা দিয়ে অনুভব করার চেষ্টা করি যে এই পৃথিবীটা সত্যিই তো কুসুমাস্তীর্ণ নয়। এখানে সুখ যেমন আছে, আছে দুঃখও। আর সুখের সঙ্গে দুঃখকে যে যত নির্লিপ্ত ভাবে গ্রহণ করতে পারবে সেই তো এই জীবন সংগ্রামে জয়ী হবে। এই দার্শনিক ভাবনার থেকেই কি চড়ক পুজোর উৎপত্তি?

ঠিক কবে থেকে এর সূত্রপাত তা বলা মুশকিল। এর পশ্চাতে একটি জোরালো কারণ আছে। বৌদ্ধধর্মের প্রভাব যখন ম্লান হয়ে এসেছে তখন বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েন। তেমনই কয়েক জন বৌদ্ধ সন্ন্যাসী আশ্রয় নিয়েছিলেন বাংলায় এবং পরে তাঁরা হিন্দুত্ব গ্রহণ করেন। ফলে হিন্দু ধর্মে মিশে যায় কিছু বৌদ্ধ তন্ত্র মন্ত্রের সাধন। এই তান্ত্রিক ক্রিয়া থেকেই পরবর্তী কালে উদ্ভব চড়ক পুজোর। চড়ক পুজোয় যোগদানকারী সন্ন্যাসীরা তান্ত্রিক সাধনা অভ্যাসের ফলে নিজেদের শারীরিক কষ্টবোধের ঊর্ধ্বে যান, তার ফলে চড়কের মেলায় নানা রকম শারীরিক কষ্ট স্বীকারে এঁরাই অগ্রণী হয়ে ওঠেন। যেমন—তিরিশ চল্লিশ ফুট উঁচু চড়ক গাছ থেকে পিঠে বঁড়শি গেঁথে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া, জিভে বা শরীরের কোনও জায়গায় লোহার শিক গেঁথে দেওয়া বা ভাঙা কাচের টুকরোর ওপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া, আগুনের খেলা দেখানো ইত্যাদি। তবে বর্তমানে এই সব বিপজ্জনক কসরৎ অনেক ক্ষেত্রেই নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

চড়ক পুজো মূলত ধর্মের গাজন বা ধর্মঠাকুরের পুজো, পরবর্তী কালে যা রূপান্তরিত হয় শিবের গাজনে। এই ধর্মঠাকুরের উদ্ভব বৌদ্ধ দেবতা ধর্মরাজ থেকে। বাউরি, বাগদি, হাড়ি, ডোম প্রভৃতি গ্রামীণ মানুষেরা এই ধর্মঠাকুরের পুজো করেন। যদিও ধর্মঠাকুরের সেই অর্থে মূর্তি দেখা যায় না, পাথরের খণ্ডকেই পুজো করা হয়, তবু বাঁকুড়ার কিছু গ্রামে বুদ্ধমূর্তিকেই পুজো করা হয়। কোনও কোন গ্রামে ধর্মঠাকুর আর শিব দুজনেই গাজনে পূজিত হন। শিবের পুজো হয় বলে চড়ক পুজোকে শিবের গাজনও বলা হয়ে থাকে। কেবল শিব নয় চড়কে অর্ধনারীশ্বরের পুজোও হয়ে থাকে।

ছোটবেলায় শোনা বহুখ্যাত ছড়াটি সকলেরই জানা। ‘আমরা দুটি ভাই শিবের গাজন গাই’। ছড়াটির মধ্যে দেশগাঁয়ের অভাবের রূপটিই ফুটে ওঠে। শিবের গাজন – গ্রাম থেকে ‘গা’ আর ‘জন’ মানে জনগণ দেশগাঁয়ের আপামর খেটে খাওয়া মানুষ। গাজন বা চড়কপুজো সাধারণ মানুষের চাওয়া পাওয়ারই এক প্রতিফলন নয় কি? কত কামনা মানুষের! চৈত্র ফুরিয়ে আসছে, বৈশাখ শুরু হল বলে। ঠাকুর গো, এই তপ্ত দিনগুলো ভালয় ভালয় পার করে আষাঢ়ে আকাশ ভরা মেঘ দিও আর দিও জল যাতে ঘরে সোনার বরণ ধান ওঠে। ছেলেমেয়ের মুখে দুটো নতুন চালের ভাত দিতে পারি আর ঘরখানার চালে কয়েক আঁটি খড়!

চৈত্র সংক্রান্তির রাত পোহালেই নতুন বছরের শুরু—পয়লা বৈশাখ। সূর্যসিদ্ধান্ত মতে বাংলা দিনপঞ্জির সূত্রপাত। নববর্ষে প্রথম দিন মিথিলা, আসাম, কেরালা, মণিপুর, উড়িষ্যা, তামিলনাড়ু, মায়ানমার, কম্বোডিয়া, নেপাল, শ্রীলঙ্কা এবং তাইল্যান্ডের নববর্ষের সঙ্গে সমাপতিত হয়। বাংলার গৌড়ের শাসনকর্তা রাজা শশাঙ্কের রাজত্বকালের সঙ্গে বাংলা দিনপঞ্জিকে সম্পর্কযুক্ত বলে মনে করা হয়। আবার এ-ও মনে করা হয় যে সম্রাট আকবরের আমলেই এই বাংলা দিনপঞ্জি অনুসারে কৃষি খাজনা আদায় শুরু করা হয় কারণ চান্দ্র মতে তৈরি হিজরি দিনপঞ্জির সঙ্গে বাংলার কৃষির সময়কালের দ্বন্দ্ব রয়ে যাচ্ছিল। এই দ্বন্দ্ব অপসারণের জন্য আকবর বাংলা দিনপঞ্জি অনুসারে খাজনা গ্রহণ যথোপযুক্ত মনে করেন। সম্রাট বকেয়া খাজনা চৈত্র মাসের শেষ দিনের মধ্যে সংগ্রহের আদেশ দেন এবং চৈত্র সংক্রান্তির পর দিন পয়লা বৈশাখ থেকে শুরু হত নতুন খাতা বা হালখাতা। ব্যবসায়ী ও অন্যদের মধ্যে বিতরণ করা হত মিষ্টি। পয়লা বৈশাখ উৎসব অনুষ্ঠানে পালিত হত। সেই ট্রাডিশন চলছেই। পয়লা বৈশাখ মানে এখনও ব্যবসায়ীদের মধ্যে হালখাতা খোলার উৎসব। খদ্দেরদের মিষ্টিমুখ করানো। পাড়ায় পাড়ায় ম্যারাপ বেঁধে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা, নতুন জামাজুতোয় নিজেকে সাজানো। কলকাতার কালীমন্দিরগুলোতে সে দিন তিলধারণের জায়গা নেই। এই হল গিয়ে বাঙালিদের পয়লা বৈশাখ। ছেলেমেয়ে ইংরেজি স্কুলে পড়বে আবার পয়লা বৈশাখ পালন করবে। এটাই তো সংস্কৃতির ককটেল।

আমি এক বৃষ্টিবিহীন বৈশাখী দিন

মুম্বইয়ে চৈত্রের মাঝামাঝিই পারদ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘর ছুঁয়েছে। এখনও বৈশাখ শুরুই হয়নি। সূর্যদেব তখন কত তাপ ঢালবেন কে জানে। বৈশাখ পড়তে না পড়তেই মুম্বইয়ের নানা বাঙালি সংস্থা তাদের অনুষ্ঠানের ডালি সাজিয়ে নিয়ে আসছেন। সেই সব কিছু খবর দিয়ে দিই এই অবসরে।

ভাসির নবী মুম্বই বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশন অন্য বারের মত এ বারেও নববর্ষের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন পনেরোই এপ্রিল। ওই দিন সকালবেলা ভাসির সেক্টর ছয়ের কালীমন্দিরে বিশেষ পুজো হবে। সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কলকাতা থেকে আসবেন দেবজিৎ দত্ত। তিনি গাইবেন আধুনিক বাংলা গান। নবী মুম্বই বেঙ্গলী অ্যাসোসিয়েশন থেকে প্রকাশিত বাংলা পত্রিকা ‘লোনা হাওয়া’র নববর্ষ সংখ্যা প্রকাশিত হবে এই দিন। সবশেষে থাকবে মিষ্টিমুখ। এই দিন এখানে সংস্থার ক্যানসার হোমে চিকিৎসায় আসা রোগীদের ও আত্মীয়দেরও ফল এবং মিষ্টি বিতরণ করা হবে। ঊনিশে এপ্রিল রবিবার নেরুলের একটি বৃদ্ধাশ্রম ‘আশ্রয়’-এ গিয়ে সদস্যরা বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের সঙ্গে সময় কাটাবেন। তাঁদের খাওয়াবেন, তাঁদের সঙ্গে হাউসি খেলবেন, দেবেন নানারকম উপহার। নেরুলের এই বৃদ্ধাশ্রমটিতে বর্তমানে ষাট আবাসিক রয়েছেন। বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য আরও এক পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করেছেন নবী মুম্বই বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দ। বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য কাজ করে চলেছে এক সংস্থা—ডিগনিটি ফাউন্ডেশন। মুম্বইয়ে সংস্থার প্রধান কার্যালয়, এ ছাড়াও সারা ভারতে এর পনেরোটি শাখা রয়েছে। এই ডিগনিটি ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এবং নবী মুম্বই বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশনের তত্ত্বাবধানে ভাসি সেক্টর ছয়ের কালী মন্দির প্রাঙ্গণে প্রতি সপ্তাহের সোম, বুধ এবং শুক্রবার বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য রাখা হয় ‘চায়ে মস্তি সেন্টার’। এখানে সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য যোগা, প্রাণায়াম, হাল্কা ধরনের এয়ারোবিক্স ইত্যাদির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ছাড়াও কী ভাবে তাঁরা নিজেদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিজেরাই করতে পারবেন সে সম্পর্কেও সচেতন করা হয়। এখানে বিভিন্ন বিনোদন যেমন গান, নাচ, কবিতা প্রভৃতির অনুষ্ঠানও হয়ে থাকে। এর ফলে বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা উপকৃত হচ্ছেন। মাসদুয়েক হল এটি চালু। এই তথ্য সরবরাহ করলেন নবী মুম্বই বেঙ্গলি অ্যাসোসিয়েশন-এর প্রেসিডেন্ট সুকান্ত নাগ।

চলে আসি চেম্বুরের স্বস্তিক পার্কের চেম্বুর ক্লাবের অনুষ্ঠানে। ক্লাবের সেক্রেটারি ইন্দ্রশেখর ভদ্র জানালেন পয়লা বৈশাখ পনেরোই এপ্রিল চেম্বুর ক্লাবের বম্বে কালীবাড়িতে পুজোপাঠ হবে। নববর্ষের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে পঁচিশে এপ্রিল। শান্তিনিকেতন আশ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা এবং স্থানীয় শিল্পীরা অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করবেন। সাড়ে সাতটায় অনুষ্ঠান শুরু, রাত দশটায় শেষ। সবশেষে নৈশভোজনের ব্যবস্থা।

গোরেগাঁও গোকুলধামের অপরাজিতা মহিলা ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন, সম্পূর্ণ মহিলাদের দ্বারা পরিচালিত সংস্থা। এই সংস্থার পক্ষ থেকে ক্যানসার রোগীদের এবং কন্যাসন্তানদের সাহায্যার্থে আঠেরোই এপ্রিল সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরের কাছে রবীন্দ্র নাট্য মন্দিরে বিকেল সাড়ে তিনটেয় একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সংস্থার সেক্রেটারি শর্বরী বাগচি জানালেন, অনুষ্ঠানের সংগৃহীত অর্থ তাঁরা টাটা মেমোরিয়ালে এবং নালাসোপারার প্রণবকন্যা সংঘে দান করবেন। অনুষ্ঠানের আকর্ষণ শেখর সেনের ‘কবীর’। এই একাঙ্ক হিন্দি নাটকের রচয়িতা, সুরকার, গায়ক এবং অভিনেতা শেখর সেন নিজেই। এর জন্য তিনি পদ্মশ্রী পেয়েছেন।

শেষ করব একটি নাট্যোৎসবের কথা বলে। ‘দিশারী’ এই নামটির সঙ্গে আপনারা অনেকেই পরিচিত। ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত নাট্যসংস্থা নিজেদের সুনাম অক্ষুণ্ণ রেখে একের পর এক সুঅভিনীত নাটক আমাদের উপহার দিয়ে চলেছেন। কেবল মুম্বই বা নবী মুম্বই নয়, পুণে, নাগপুর, কটক, এলাহাবাদ, কলকাতা প্রভৃতি শহরেও দিশারীর নাটক অভিনীত হয়েছে। এই বছর ছাব্বিশে এপ্রিল, রবিবার নবী মুম্বইয়ে ভাসির সেক্টর ছয়ে মারাঠি সাহিত্য ও কলা মণ্ডলে সন্ধে সাড়ে ছটায় অনুষ্ঠিত হতে চলেছে দিশারীর পঞ্চম নাট্যোসৎব। তিনটি ছোট নাটক অভিনীত হবে এখানে। প্রথমে নালাসোপারার ‘মঞ্জরী’-র ‘প্রকৃতি’। দ্বিতীয় চেম্বুরের ‘রূপাঙ্গন’-এর ‘তিন বান্দর’ ও ‘দিশারী’-র ‘সন্ধেবেলার মানুষ’। দিশারীর অন্যতম কর্ণধার শাশ্বতী গোস্বামী জানান, নাট্যোৎসব থেকে প্রাপ্ত অর্থ দান করা হবে ইন্ডিয়ান মাউথ অ্যান্ড ফুট পেইন্টিং আর্টিস্টস অ্যাসোসিয়েশনকে। সংস্থাটি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং এটি সম্পূর্ণ ভাবে পরিচালিত হয় অঙ্গহানি হয়েছে এমন শিল্পীদের দ্বারা, যাঁরা নিজেদের সংস্থান করতে পারেন শিল্প সৃষ্টির মাধ্যমে। সংস্থা ভারতে কাজ শুরু করে ১৯৮০ সাল থেকে। নববর্ষ নিয়ে লিখতে বসে অনেক কিছু লেখা হয়ে গেল। এবার শেষ করার পালা। স্বাগত ১৪২২। সকলের জন্য রইল নতুন বছরের শুভ কামনা।

ঋণস্বীকার: ফোক ফেস্টিভ্যাল অফ বেঙ্গল—গাজন, চড়ক ও নীল পুজো। লেখক অমিতাভ গুপ্ত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE