নবনীতা দত্ত
পাহাড়ি রাস্তায় গাড়িতে জার্নি করলে অনেকেরই বমি হয়। বিশেষত বাচ্চাদের বমি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তার সঙ্গে অনেকের মাথাব্যথাও হয়। এ ক্ষেত্রে সতর্ক হলেই সমস্যা এড়ানো যায়।
সামনে কালো আকাশের চাঁদোয়া ছেঁড়া জ্যোৎস্নায় ধুয়ে যাচ্ছে হিমালয়... হিমাচল প্রদেশ বেড়াতে গিয়ে সেই অভিজ্ঞতার সাক্ষী হলেন অন্তরা মজুমদার
ধ্যানী হিমালয়, চঞ্চলা নদী। সোনাহ্রদ, হিরেকুচি হিমবাহ, মন্দ্রিত মন্দির হেথা।লিখছেন শিশির রায়।
নীলশ্রী বিশ্বাস
আকাশ থেকে অসমকে দেখলে মনে হয় যেন একটা সবুজ হীরে আর তারই মধ্যে এঁকেবেঁকে চলেছেবিশাল ব্রহ্মপুত্র, সদা বহমান। জানা আছে কি এই সবুজ হীরের মধ্যে কী আছে? চা এবং চায়ের মাদকতা, এক অনবদ্য জীবন চা-কে ঘিরে। সেই চা বাগানের জীবনকে জানতে হলে টি ট্রেল-এর শরিক হতেই হবে। পাঁচ দিন চার রাতের এই চা ঘেরা জায়গায় বেড়ানোর আগে পৌঁছতে হবে অসমের রাজধানী শহর গুয়াহাটি।
যাঁরা দেখতে চান, তাঁদের জন্য আদর্শ সাতপুরা ব্যাঘ্রপ্রকল্পের চূর্ণারেঞ্জ। লিখছেন বাদশা মৈত্র
রাজস্থানের যে কোনও মেলা বা উৎসবে ফুটে ওঠে গোটা রাজস্থানের জীবনযাত্রা। লিখছেন ঊর্মি নাথ
শান্তনু চক্রবর্তী
আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন। তার পরইপুজোরবেড়ানোর তোড়জোড় শুরু। আপনার প্রিয় উত্তরবঙ্গের আনকোরা গন্তব্যে যাবেন? জেনে নিন সদ্য উত্তরবঙ্গ সফর সেরে ফেরা শান্তনু চক্রবর্তী-র কাছে
নিজস্ব প্রতিবেদন
পায়ের তলায় সর্ষে নিয়ে বাঙালির বেড়ানোর শুরু। যা চলবে আগামী মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত।
স্মার্টফোনে কয়েকটা মাত্র অ্যাপই বেড়ানো সহজ করবে। লিখছেন আরুণি মুখোপাধ্যায়
মোৎজ়ার্টের শহর সালজ়বার্গে হাত ধরাধরি করে থাকে প্রকৃতি ও মিউজ়িক। লিখছেন দীপান্বিতা মুখোপাধ্যায় ঘোষ
রাতে তাঁবুর বাইরে পোর্টেবল স্পিকারের আওয়াজে ঘুম ভেঙে গিয়েছিল। কব্জির ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি তিনটে বাজে। দেরি হয়ে গিয়েছে তো! স্লিপিং ব্যাগের চেন খুলে ধড়মড়িয়ে উঠে বসেছিলাম। হাতে আর এক ঘণ্টা। তার মধ্যেই জিনিসপত্র গুছিয়ে বেরিয়ে পড়তে হবে। তা না হলে সকাল ৯টা-১০টার মধ্যে পার হওয়া যাবে না পিন-ভাবা পাস।
একটা মজার ব্যাপার কী জানেন? দক্ষিণ আমেরিকার আমাজ়নিয়ার সঙ্গে বাঙালির খাবারদাবারের কিন্তু বেশ মিল।
সময়টা ছিল অক্টোবরের শেষ। ভারতের সীমানা পেরিয়ে প্রথম গন্তব্য ভুটানের রাজধানী থিম্পু।
ভারতীয় বা বাঙালিরা বিদেশে বেড়াতে যাওয়া বলতে যে দেশগুলোর কথা বলেন, কিউবা হয়তো তার মধ্যে পড়ে না। কিন্তু আমার অভিজ্ঞতা বলে, আপনি পস্তাবেন না।
কেমন পোশাক পরবেন ঘুরতে গিয়ে? জানাচ্ছেন মধুমন্তী পৈত চৌধুরী
সৈকত ছাড়িয়ে নৌকো নিয়ে মাছ ধরতে বেরিয়েছিল যে জেলে, অনেক দূরে... অনুজ্জ্বল তার নৌকোয় রাখা লণ্ঠনের আলোকবিন্দু।
অঞ্জন সরকার
কাঞ্চনজঙ্ঘা হাসছে। প্রথম পলকেই প্রেম। এই মন পোড়ানো প্রেমে কি বিপত্তি!
আশিস পাঠক
গুহাগুলোর ক্রমিক নম্বর কিন্তু কেবল দেখার সুবিধের জন্য, গুহানির্মাণের সময়ের সঙ্গে তার কোনও যোগ নেই৷
শান্তনু চক্রবর্তী
মেঘ, কুয়াশা আর চলকে পড়া রোদ্দুরমাখা পাহাড়ি এই জনপদে লাফিং থ্রাশ, ফুলভেট্টা, হানি বাজারড, স্টেপি ঈগল, স্কারলেট মিনিভেট-সহ নানান পাখির দেখা মিলবে।
সায়ন্তনী সেনগুপ্ত
কোট অব আর্মস দেখতে অনেকটা শিল্ডের মতো, যা চার ভাগে বিভক্ত।
চৈতালি কর
লস অ্যাঞ্জেলস থেকে অ্যারিজোনার পেজ হয়ে সিনিক বাইওয়ে-১২ ধরে মোয়াবের দিকে রওনা দিলাম।
সন্দীপন মজুমদার
হেলিপ্যাড গ্রাউন্ড থেকে নির্মেঘ আকাশে তুষারশৃঙ্গের এক মনোরম দৃশ্য চোখে পড়ে। সেখান থেকে চলে আসুন তারেভির।
সন্দীপন মজুমদার
ভোরবেলা গ্যাংটক থেকে যাত্রা শুরু করে তাশি ভিউ পয়েন্ট, কাবি, ফোদং, মংগন, সিংঘিক পেরিয়ে পৌঁছে যাবেন চুংথাং।
সন্দীপন মজুমদার
রবিরশ্মির প্রথম ছটায় রক্তিম হয়ে উঠবে কাঞ্চনজঙ্ঘা, কাবরু, রাথং, কুম্ভকর্ণ, জোপুনো, পান্ডিম সমেত এক বিস্তৃত তুষারশৃঙ্গশ্রেণি। ৩৬০ ডিগ্রি অবারিত দৃশ্যপটে অন্য দিকে দেখা যাবে সিঙ্গালিলা রেঞ্জও।
সন্দীপন মজুমদার
বেশ খানিকটা উপর থেকে পাখির চোখে ধরা পড়ে সবুজে মোড়া লিংতাম উপত্যকার এক অনিন্দ্যসুন্দর ছবি। কাছেই আছে এক ছোট্ট গুম্ফা।
সন্দীপন মজুমদার
ফুটপাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে সেরে নিতে পারেন প্রয়োজনীয় কেনাকাটা। দূরের আকাশে উপস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা হয়তো তখন দ্যুতি ছড়াচ্ছে।
সন্দীপন মজুমদার
মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে যদি আসেন তবে অতিরিক্ত আকর্ষণ হয়ে উঠবে রডোডেনড্রনের রক্তিম প্লাবন।
অরুণাভ দাস
চিরচেনা দার্জিলিং নয়, কার্শিয়াংও নয়, আজ মংপু হয়ে সম্পূর্ণ অচিন পথে।
শান্তনু চক্রবর্তী
বোটে চড়ে ভেসে পরুন, আশ্চর্য জলদুনিয়ায়। মাছলোভা পাখিদের সঙ্গে আপনিও সামিল হোন।
শান্তনু চক্রবর্তী
অতীতের ‘পোর্ট অফ পালোর’ আজকের গোপালপুর অন সি।
শান্তনু চক্রবর্তী
প্রতি ১২ বছর অন্তর প্রভু জগন্নাথের নব কলেবর উৎসব পালিত হয়। পুরনো বিগ্রহকে বৈকুণ্ঠধামে সমাহিত করা হয়।
সৌরাংশু দেবনাথ
হোমস্টের বারান্দায় কাঠের চেয়ারে বসে অদ্ভুত লাগছিল। সামনে একের পর এক ঢেউ খেলানো পাহাড়ের সারি। তা বেয়ে উঠে আসছে মেঘ।
মধ্যপ্রদেশ ভ্রমণের দ্বিতীয় পর্ব। লিখছেন উত্তরা গঙ্গোপাধ্যায়।
উত্তরা গঙ্গোপাধ্যায়
স্বল্প চেনা এই জঙ্গলে ঘোরার অভিজ্ঞতা বেশ আকর্ষণীয়। শাল-সেগুনের জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে গাড়ির রাস্তা। কখনও বা যেতে হয় নদীর বুক চিরে। আজ প্রথম পর্ব।
শিপ্রা নদীর তীরে উজ্জয়ন, প্রাচীনকালে নাম ছিল অবন্তিকা। ১২ বছর অন্তর শিপ্রা নদীর রামঘাটে অনুষ্ঠিত হয় কুম্ভমেলা।
মনে রাখবেন, জঙ্গলের কোনও প্রাণী আমাদের বশংবদ নয়। দেখা দেওয়া বা না দেওয়া তাদের মর্জি।
জগন্নাথ ঘোষ
হ্যামিল্টনগঞ্জ স্টেশন থেকে ইষ্টিকুটুমের দূরত্ব ১৪ কিমি। গন্তব্যে পৌঁছে রাতযাত্রার হ্যাংওভার কাটিয়ে সুব্রতবাবুর খামার দর্শনে নেমে পড়েছি।
গেট খুলে প্রবেশ করলাম। অপেক্ষা করছিল ষষ্ঠ শতকের একাধিক বিস্ময়।কয়েকটা সিঁড়ি উঠতে হল।
পরতে পরতে জড়িয়ে আছে ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। ভূপ্রকৃতিও কম আকর্ষণীয় নয়। ইংল্যান্ড ঘুরে এসে লিখছেন সুচিন্ত্য চট্টরাজ
মধুছন্দা মিত্র ঘোষ
আজ আমাদের গন্তব্য পূর্ব সিকিমের আরিতার। আমরা অবশ্য রেশম পথ থেকে ফেরার পথে জুলুকে রাত্রিবাস করে, পর দিন সাত-সকালে আরিতারের পথে পাড়ি দিয়েছিলাম।
সন্দীপন মজুমদার
একজায়গায় নদী প্রায় পুরো একটা ‘S’আকৃতি নিয়ে বয়ে যাচ্ছে। তার পিছনে নীল পাহাড়ের অবস্থান পুরো দৃশ্যপটকেই যেন অন্য মাত্রা দিয়েছে। জায়গাটা যতটা সুন্দর, তার নামটিও কম সুন্দর নয়। এ জায়গার নাম হল ছাওয়াফেলি।
প্রাকৃতিক রূপশোভার কোলাজে শুধুই বুঁদ হয়ে থাকতে চাইলে ব্যাগ গোছান আজই।
আবার যাঁরা কর্পোরেটে কাজ করেন, তাঁরা পুজো ছাড়া টানা ছুটি তো তেমন পানই না। তাই পুজোর সময় একই সঙ্গে হাওয়া ও মনবদলের জন্যে তাঁরা বছরভর হা-পিত্যেশ করে বসে থাকেন।
দলবেঁধে দাঁড়ানো হুইসলিংটিলেরা অবাক চোখে ভাবে, একি রে, আমাদের ছবি তুলল না তো! ব্রোঞ্জ উইংড্ জাকানাটা লম্বা লম্বা পা ফেলে পার হয় জলের বুকে ভাসতে থাকা কচুরিপানার দাম। অনেকটা দূরে প্রায় পাড় ঘেঁষে ওপেন বিল্ড স্টর্কটা খাবার খুঁজে ফিরছে। আর স্নাইপটা কেমন চোখ গোল করে ঠোঁট বাগিয়ে তাকিয়ে আছে দ্যাখো...।
দেবভূমি। হিমাচল সম্পর্কে শুনেছিলাম। খানিক দ্বিধা ছিল। পৌঁছে দেখলাম, অস্বীকার করা যায় না। এমন নিপুণ ভাবে সাজানো প্রকৃতি যে চোখ ফেরানো মুশকিল। দেখে এলেন কুলটির বাসিন্দা বুদ্ধজ্যোতি চট্টোপাধ্যায়
নির্জন সৈকতের বগুরান থেকে ঘুরে আসতে পারেন জুনপুট-বাঁকিপুট-দরিয়াপুর-পেটুয়াঘাট। লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী
সন্দীপন মজুমদার
দেবতামুড়া বা দেওতামুড়া পাহাড়শ্রেণি বিস্তৃত রয়েছে উদয়পুর ও অমরপুরের মধ্যে (দুটি জায়গার মধ্যে দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার)। গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত এই দেবতামুড়া পাহাড়ের একাংশে পাহাড়ের গায়ে খোদাই করে সৃষ্টি করা হয়েছে হিন্দু দেবদেবীর প্রচুর মূর্তি।
ভোর থাকতে থাকতেই গ্রিসের রাজধানী আথেন্স থেকে আমাদের প্লেন রওনা হল সান্তোরিনি দ্বীপের উদ্দেশে। আধ ঘণ্টার উড়ান। নীচে এগিয়েন উপসাগরের নীল জলরাশি।
দিয়া চক্রবর্তী দত্ত
উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন হিমালয়— যেন প্রাকৃতিক দৃশ্যের এক অভূতপূর্ব কোলাজ।