প্রতীকী ছবি।
টয়লেট পেপার। আধুনিক দুনিয়ায় বিশ্বের বিশাল অংশের মানুষের কাছে অপরিহার্য বললেও কম বলা হয়। কিন্তু যেমন তার উপযোগিতা, তেমনই গাঁটের কড়িও কম খসে না। দিনের শেষে হিসাব করতে বসলে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য। কিন্তু সেই ‘অপরিহার্য’ বস্তুকেই অপাংক্তেয় করে লক্ষাধিক টাকা বাঁচিয়ে ফেলেছেন তিন সন্তানের মা। করোনা অতিমারিতে হু-হু করে বিক্রি বেড়েছে টয়লেট পেপারের। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছয় যে, অতিমারির মধ্যে কার্যত টয়লেট পেপারের জন্য হাহাকার শুরু হয়ে যায়। কিন্তু এই পরিস্থিতিতেও কার্যত ভিন্ন মেরুর বাসিন্দা অ্যাম্বার অ্যালেন।
গত তিন বছর ধরে তিনি বাড়ি থেকে বিদায় জানিয়েছেন টয়লেট পেপারকে। বদলে মাথা খাটিয়ে বের করেছেন বিকল্প পদ্ধতি। জনপ্রিয় ইউটিউবার অ্যাম্বার বলছেন, ‘‘বছরের পর বছর ধরে আমরা টয়লেট পেপারের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু কখনও ভেবে দেখি না, এ ভাবে কত কত টাকা প্রকৃত অর্থেই গড্ডলিকা প্রবাহে ভাসিয়ে দিয়েছি। তাই বিকল্প হিসেবে বেশ কিছু প্রচলিত জিনিস ব্যবহার শুরু করি। তাতেই গত তিন বছরে দু’হাজার ডলারেরও (ভারতীয় মুদ্রায় এক লক্ষ ৬২ হাজার টাকা) বেশি বাঁচিয়ে ফেলেছি।’’ বিকল্প হিসেবে অ্যাম্বার বাড়িতেই পড়ে থাকা পুরনো জামাকাপড়কে টয়লেট পেপার হিসেবে ব্যবহার শুরু করেন। এতে মস্ত সুবিধা হল, ধুয়ে নিলেই তা আবার ব্যবহারের যোগ্য হয়ে যায়। এবং অবশ্যই তা কাগজের তুলনায় অনেক বেশি টেকসই-ও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy