Advertisement
E-Paper

টুকরো খবর

নিয়মের তোয়াক্কা না করে রুটের বাইরে চলছে যাত্রীবাহী ছোট গাড়ি। তাদের দাপটে রাজ্য সড়কে চলাচল করা বাস এবং অটো চালকদের রুজিতে টান পড়ছে। জেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও সাড়া না মেলায় বাস ও অটোচালকেরা মঙ্গলবার প্রায় ঘণ্টা চারেক ধরে অবরোধ করলেন বনগাঁ-বাগদা রাজ্য সড়ক। বনগাঁ-বাগদা রাজ্য সড়কে বাস-অটো থেকে নেমে যাত্রীরা তাঁদের গ্রামে পাড়ি দিতেন সদ্য রাস্তায় নামা ওই ছোট গাড়িগুলিতে।

শেষ আপডেট: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০০:৩৯

চালকদের অবরোধে স্তব্ধ বনগাঁ-বাগদা সড়ক
নিজস্ব সংবাদদাতা • বনগাঁ

নিয়মের তোয়াক্কা না করে রুটের বাইরে চলছে যাত্রীবাহী ছোট গাড়ি। তাদের দাপটে রাজ্য সড়কে চলাচল করা বাস এবং অটো চালকদের রুজিতে টান পড়ছে। জেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়েও সাড়া না মেলায় বাস ও অটোচালকেরা মঙ্গলবার প্রায় ঘণ্টা চারেক ধরে অবরোধ করলেন বনগাঁ-বাগদা রাজ্য সড়ক। বনগাঁ-বাগদা রাজ্য সড়কে বাস-অটো থেকে নেমে যাত্রীরা তাঁদের গ্রামে পাড়ি দিতেন সদ্য রাস্তায় নামা ওই ছোট গাড়িগুলিতে। এলাকায় তাদের পরিচিতি ছিল ‘ম্যাজিক গাড়ি’। কিন্তু নিয়মের তোয়াক্কা না করে বাড়তি রোজগারের চেষ্টায় কিছু দিন ধরেই গ্রামীণ রাস্তা ছেড়ে তারা নেমে পড়েছিল রাজ্য সড়কেও। এ দিন তারই প্রতিবাদে পথে নামেন অটোচালকেরা। তাদের সেঙ্গে যোগ দেন বাস চালকদের সংগঠনও। ওই সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, চুক্তি হয়েছিল একরকম, কিন্তু তা মানেননি ওই ছোট গাড়ির চালকেরা। অভিযোগ, পারমিট পাওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই নিয়ম ভেঙে ওই গাড়িগুলি চলাচল শুরু করে বড় রাস্তাতেই। ফলে ওই রাজ্য সড়কে এত দিন ধরে চলাচল করা নির্দিষ্ট রুটের বাস এবং অটো চালকরা এ দিন পথে নামেন। এ ব্যাপারে তাঁরা প্রশাসনের কাছেও এ দিন স্মারকলিপি জমা দেন বলে জানা গিয়েছে। ছোট গাড়ির চালকরা অবশ্য পাল্টা জানাচ্ছেন, নিদিষ্ট রুটেই তাঁরা গাড়ি চালান। তাঁদের দাবি, গাড়ির জ্বালানি সংগ্রহের জন্য বনগাঁর মতিগঞ্জ থেকে বাগদার মধ্যে বড় রাস্তায় যে সব পাম্প রয়েছে সেখানে তাঁদের যেতে হয় ঠিকই। তবে ওই রুটে তাঁরা গাড়ি চালান না। বিকেলে পুলিশ এবং পরিবহণ দফতরের কর্তারা গিয়ে অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি মিটমাটের আশ্বাস দিলে অবরোধ ওঠে।

উদ্ধার নিখোঁজ দুই মৎস্যজীবীর দেহ
নিজস্ব সংবাদদাতা • কাকদ্বীপ

মাছ ধরে ফেরার পথে গত সোমবার পাথরপ্রতিমার লুথিয়ান দ্বীপের কাছে চরে ধাক্কা লেগে ট্রলার উল্টে যাওয়ায় নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন চার মৎস্যজীবী। মঙ্গলবার বিকেলে তাঁদের মধ্যে দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার হল। পুলিশ জানায়, দুর্যোধন রাউত (২৪) এবং শিবশঙ্কর দলুই (২১) নামে ওই দুই মৎস্যজীবীর দেহ উল্টে যাওয়া ট্রলারের কেবিনে মেলে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘এফ বি বিজয়লক্ষ্মী’ নামে ওই ট্রলারে পাথরপ্রতিমার ১৩ জন মৎস্যজীবী ছিলেন। দুর্ঘটনার পরে ৯ জনকে উদ্ধার করেন অন্য ট্রলারের মৎস্যজীবীরা। এ দিন বিকেলে নামখানা থেকে একটি ট্রলারে পুলিশ ও মৎস্যজীবীরা তল্লাশিতে লুথিয়ান দ্বীপের কাছে যান। দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রলারটিকে নামখানার নারায়ণপুর ঘাটে নিয়ে আসা হয়। কাকদ্বীপ মৎস্যজীবী কল্যাণ সমিতির সভাপতি বিজন মাইতি বলেন, “ভূতনাথ করণ এবং শেখ আলিম নাইয়া নামে দু’জন মৎস্যজীবী এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। তাঁদের সন্ধানে তল্লাশি চলছে। উদ্ধার হওয়া ন’জন মৎস্যজীবীকে কাকদ্বীপ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।”

ভাঙড়ে দলীয় প্রধানের বিরুদ্ধেই অনাস্থা তৃণমূল সদস্যদের
নিজস্ব সংবাদদাতা • ভাঙড়

অনাস্থা এনেও পঞ্চায়েত প্রধানকে সরানো গেল না। দলীয় পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে তৃণমূলেরই অন্য পঞ্চায়েত সদস্যরা অনাস্থা এনেছিলেন। তার জেরেই মঙ্গলবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড় ১ নম্বর ব্লকের শাঁকশহর গ্রাম পঞ্চায়েতে অনাস্থা ভোট ছিল। কিন্তু ভোটে পঞ্চায়েত সদস্যদের কয়েক জন হাজির না থাকায় বর্তমান প্রধানই বহাল থাকবেন বলে জানান বিডিও বিশ্বজিৎ ঢ্যাং। তিনি বলেন, “অনাস্থা ভোটে ৫০ শতাংশ পঞ্চায়েত সদস্যের উপস্থিত থাকা প্রয়োজন। কিন্তু ওই পঞ্চায়েতে ১৩ জন সদস্যর মধ্যে ৬ জন উপস্থিত ছিলেন। তাই প্রধানকে সরানোর প্রশ্ন ওঠে না।” পঞ্চায়েত সূত্রের খবর, পঞ্চায়েতে মোট ১৩টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের ১১টি এবং সিপিএমের ২টি আসন ছিল। ফলে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য পঞ্চায়েত প্রধান হয়েছিলেন তৃণমূলের স্বপ্না মণ্ডল। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে ২৮ অগস্ট অনাস্থা আনেন তৃণমূল সদস্য দিবাকর সাঁপুই, তারামণি নস্কর।


এসেছে শরৎ। হাবরায় শান্তনু হালদারের তোলা ছবি।

south bengal
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy