ট্রলার থেকে মাছ নামানোর তিনটি র্যাম্পই ভাঙা। ট্রলার আসার পর মাছ নামাতে গিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। আহত হচ্ছেন মৎস্যজীবীরা। তা সত্ত্বেও ফিস ল্যান্ডিং ঘাটটি সংস্কার করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ।
মৎস্যজীবীরা জানান, বছর চারেক আগেই ঘাটটি সংস্কার হওয়ার কথা ছিল। অনুমোদন হওয়ার পর থেকে টাকাও পড়ে রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে ওই ঘাট দিয়ে মাছ ওঠানো নামানোর কাজ চলছে। তবে মৎস্যমন্ত্রী বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার সামুদ্রিক মাছের সিংহভাগই আসে নামখানা মৎস্য বন্দর দিয়ে। গত অর্থবর্ষে সহ মৎস্য অধিকর্তা (ডায়মন্ড হারবার) এর দফতর থেকে সেগুলি সারানোর প্রস্তাব গিয়েছিল রাজ্য সরকারের কাছে। প্রাথমিক ভাবে ২৮ লক্ষ টাকার অনুমোদনও মেলে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে। কিন্তু ওই টাকা ডায়মন্ড হারবারে আসার বদলে চলে যায় আলিপুরে। সরকারের ভুল নির্দেশেই ওই টাকা আলিপুরে গিয়েছিল বলে প্রশাসনের একটি সূত্রের খবর। পরে আলিপুর থেকে থেকে তা ফেরত দেওয়া হয়। কিন্তু এখন টাকা কোথায় রয়েছে, ডায়মন্ড হারবার বা আলিপুরের কোনও মৎস্য কর্তাই তা বলতে পারছেন না।