Advertisement
E-Paper

ভোটের টুকিটাকি

কালনা: দলের তরফে আনুষ্ঠানিক ভাবে নাম ঘোষণা হয়নি এখনও তার মধ্যেই দেওয়ালে নাম লেখা হয়ে গেল সিপিএম প্রার্থীর। মঙ্গলবার হাটকালনা-সহ বেশ কিছু এলাকায় দেখা যায়, কালনা বিধানসভার বাম প্রার্থী হিসেবে দলের জোনাল কমিটির সম্পাদক সুকুল শিকদারের নামে দেওয়াল লেখা হয়ে গিয়েছে।

শেষ আপডেট: ০৯ মার্চ ২০১৬ ০২:২৯

নাম ঘোষণার আগে মিছিলে, দেওয়ালেও

কালনা: দলের তরফে আনুষ্ঠানিক ভাবে নাম ঘোষণা হয়নি এখনও তার মধ্যেই দেওয়ালে নাম লেখা হয়ে গেল সিপিএম প্রার্থীর। মঙ্গলবার হাটকালনা-সহ বেশ কিছু এলাকায় দেখা যায়, কালনা বিধানসভার বাম প্রার্থী হিসেবে দলের জোনাল কমিটির সম্পাদক সুকুল শিকদারের নামে দেওয়াল লেখা হয়ে গিয়েছে। তিনি নিজে কিছু বলতে না চাইলেও কালনা জোনাল কমিটির সদস্য স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, নাম ঘোষণা হয়নি ঠিকই, কিন্তু জেলা কমিটির তরফে নিশ্চিত বার্তা পেয়েই প্রচারে নেমেছেন নেতা-কর্মীরা। এ দিন পূর্বস্থলী উত্তর কেন্দ্রেও দেখা যায় গত বারের প্রার্থী প্রদীপ সাহাকে নিয়ে প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে। রবিবার তাঁকে নিয়ে একটি মিছিলও করা হয়। পূর্বস্থলী জোনাল কমিটির সম্পাদক সুব্রত ভাওয়াল বলেন, ‘‘প্রদীপবাবুই আমাদের প্রার্থী। আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না হলেও দল ইতিমধ্যেই আমাদের তিনি প্রার্থী বলে জানিয়ে দিয়েছে।’’

কংগ্রেস ছেড়ে

কালনা: এক দল কর্মী-সমর্থককে নিয়ে তৃণমূলে যোগ দিলেন কালনা শহরের ঠাকুরপাড়ার কংগ্রেস নেতা বলাই সর্দার। মঙ্গলবার একটি অনুষ্ঠান করে তাঁদের হাতে তৃণমূলের পতাকা তুলে দেন কালনা বিধানসভার এ বারের প্রার্থী বিশ্বজিৎ কুণ্ডু। তাঁর দাবি, এই যোগদানে শহরে তৃণমূলের হাত আরও শক্তিশালী হল। যদিও কংগ্রেসের দাবি, এতে দলে কোনও প্রভাব পড়বে না।

প্রচারে সমস্যা

বুদবুদ: এখনও এলাকায় সেভাবে প্রচারে নামেননি গলসির তৃণমূল প্রার্থী। তা নিয়ে কিছুটা সমস্যায় ওই বিধানসভা এলাকার বুদবুদের তৃণমূল কর্মীরা। দেওয়াল লিখনের কাজ অনেকটাই এগিয়ে রাখলেও প্রার্থীকে ছাড়া প্রচার চালানো বেশ সমস্যার বলে জানান তাঁরা। তবে ওই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী অলোককুমার মাঝি জানান, পুরোদমে প্রচার দ্রুত শুরু হবে।

ডাক না পেয়ে

বর্ধমান: দলের তরফে প্রার্থী ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। প্রচারও শুরু হয়েছে টুকটাক। তার মধ্যেই মন্ত্রীর ডাক না পেয়ে ক্ষোভ ছড়াল তৃণমূলে। মঙ্গলবার প্রচার শুরুর আগে বর্ধমান শহরের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে একটি পীরের মাজারে চাদর চড়াতে আসেন মন্ত্রী তথা বিদায়ী বিধায়ক রবিরঞ্জন চট্টোপাধ্যায়। অভিযোগ, স্থানীয় কাউন্সিলরকে না ডাকায় ক্ষোভ জানান তিনি। পরে অবশ্য মিটমাট হয়ে যায়।

vote assembly election 2016 campaign
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy