Advertisement
E-Paper

মেয়ে অগ্নিদগ্ধ, জামাইকে পেয়েই মার

পণের জন্য পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকেদের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তদের হাসপাতাল চত্বরে দেখতে পেয়ে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন ওই বধূর পরিবারের লোকেরা।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ জুন ২০১৬ ০৬:২৯

পণের জন্য পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকেদের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তদের হাসপাতাল চত্বরে দেখতে পেয়ে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দিলেন ওই বধূর পরিবারের লোকেরা। সোমবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে কাটোয়া হাসপাতালে।

পুলিশ ও ওই তরুণীর পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ন’বছর আগে মুর্শিদাবাদের ভরতপুর থানার সুনিয়া মদনপুরের বাসিন্দা মামেলা বিবির বিয়ে হয় সালার থানার শিমুলিয়া গ্রামের মহিম শেখের। মামেলার পরিবারের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকেরা পণের দাবিতে মারধর করত মেয়েকে। ৬ জুন মামেলা বিবি তাঁর মায়ের কাছ থেকে বাধ্য হয়ে প্রায় তিন হাজার টাকা নিয়েও যান। কিন্তু তার পরেও নির্যাতন থামেনি বলে অভিযোগ। মামেলার মায়ের দাবি, এ দিন সকালে মেয়ের খবর জানতে ফোন করেছিলেন তিনি। কিন্তু জামাই, পেশায় দিনমজুর মহিম কথা ঘোরাতে থাকেন। তাতেই সন্দেহ হয় তাঁর। পরে প্রতিবেশীদের কাছে খোঁজ নিয়ে মেয়ের অগ্নিদগ্ধ হওয়ার খবর পান তাঁরা। দুপুরে কাটোয়া হাসপাতালে মেয়েকে আসেন মামেলা বিবির বাপের বাড়ির লোকেরা। অভিযোগ, হাসপাতাল চত্বরে মহিম শেখ ও তার মাকে দেখতে পেয়ে মারধর শুরু করেন তাঁরা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এলে ওই দু’জনকে তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পরে সালার থানায় মামেলা বিবির পরিবারের তরফে খুনের চেষ্টার অভিযোগও দায়ের হয়েছে।

husband Dowry
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy