রাজ্যে রাজ্যে ডাক্তারির আলাদা জয়েন্ট এন্ট্রান্সে টাকার খেলা-সহ নানান অনিয়মের মোকাবিলায় চালু হয়েছে সর্বভারতীয় অভিন্ন মেডিক্যাল প্রবেশিকা। সেই পরীক্ষাতেও পাশ করিয়ে দেওয়ার টোপ দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে টাকা তুলছে একটি সংস্থা। অভিযোগ, প্রশাসন নির্বিকার। বিষয়টি নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন এক আইনজীবী।
মেডিক্যালে ভর্তির জন্য সারা দেশে প্রথম সর্বভারতীয় অভিন্ন প্রবেশিকা পরীক্ষা হবে রবিবার। তার মামলা ঠুকে দেওয়া হয়েছে ঠিক তার আগেই। আবেদনকারী প্রিয়াঙ্কা ভৌমিকের অভিযোগ, যে-সংস্থাটি টাকা তুলছে, তাদের সঙ্গে সারা দেশের একটি দুর্নীতি চক্র জড়িত। ‘‘আমি মুখ্যমন্ত্রীর দফতর, স্বাস্থ্য দফতর, বর্ধমানের পুলিশ সুপারের অফিসে অভিযোগ জানিয়েছিলাম। কাজ হয়নি,’’ বলেন ওই আইনজীবী। প্রিয়াঙ্কাদেবীর কৌঁসুলি অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, টাকার পরিমাণ ৪০ লক্ষ থেকে কোথাও কোথাও কোটিতে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে।
‘‘এই অভিযোগ আমাদের কানেও এসেছে। পুরো বিষয়টিই এখন দিল্লি থেকে তদারক করা হচ্ছে। পরীক্ষার খাতা দেখার দায়িত্বও দিল্লির। কাজেই এ ভাবে পরীক্ষার ফল প্রভাবিত করা কার্যত অসম্ভব,’’ বলছেন রাজ্য স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কান্তপ্রসাদ সিংহ। যে-সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, তাদের মোবাইলে ফোন করা হয়েছিল। সেখান থেকে বলা হয়, ‘ভুল নম্বরে ফোন করেছেন।’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy