Advertisement
E-Paper

সওকতের দেওয়া মিষ্টি ফেরালেন রেজ্জাকরা

লোকসভা ভোটের ফল বেরনোর পর থেকে ক্যানিং মহকুমার বিভিন্ন প্রান্তে সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জীবনতলা বাজারে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকদের দোকান বন্ধ করে দেওয়ারও অভিযোগ আছে তার মধ্যে। সোমবার ‘গণতন্ত্র বাঁচাও কমিটি’র পক্ষ থেকে রেজ্জাক মোল্লা, সুনন্দ সান্যাল, অসীম চট্টোপাধ্যায়, সমীর পুততুণ্ড প্রমুখ আসেন জীবনতলায়। এসডিপিও বিশ্বজিৎ মাহাতোকে স্মারকলিপি দেন।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২০ মে ২০১৪ ০১:৩৯
মিষ্টিতে না। গটগট করে এগিয়ে গেলেন সুনন্দ সান্যাল। সোমবার ছবিটি তুলেছেন সামসুল হুদা।

মিষ্টিতে না। গটগট করে এগিয়ে গেলেন সুনন্দ সান্যাল। সোমবার ছবিটি তুলেছেন সামসুল হুদা।

লোকসভা ভোটের ফল বেরনোর পর থেকে ক্যানিং মহকুমার বিভিন্ন প্রান্তে সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জীবনতলা বাজারে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকদের দোকান বন্ধ করে দেওয়ারও অভিযোগ আছে তার মধ্যে। সোমবার ‘গণতন্ত্র বাঁচাও কমিটি’র পক্ষ থেকে রেজ্জাক মোল্লা, সুনন্দ সান্যাল, অসীম চট্টোপাধ্যায়, সমীর পুততুণ্ড প্রমুখ আসেন জীবনতলায়। এসডিপিও বিশ্বজিৎ মাহাতোকে স্মারকলিপি দেন। কমিটির অভিযোগ, ভোটের পর থেকেই জীবনতলা বাজারে তোলাবাজি করছে শাসক দল। দোকান বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এ সবেরই প্রতিবাদে স্মারকলিপি দেওয়া হল। প্রতিনিধি দলের সদস্যেরা থানা থেকে বেরিয়ে আসার সময়ে ক্যানিং ২ ব্লক তৃণমূলের পক্ষ থেকে দলের নেতা সওকত মোল্লা-সহ কয়েক জন তাঁদের দিকে মিষ্টির হাঁড়ি এগিয়ে দেন। লোকসভা ভোটে তৃণমূলের সাফল্যের জন্যই তাঁরা এই আয়োজন করেছিলেন বলে জানান। সুনন্দবাবুরা তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি পরে বলেন, “এখানে আমরা মিষ্টি খেতে আসিনি। এই এলাকায় গণতন্ত্র বিপন্ন। তাই দেখতে এসেছি।” সওকতের বক্তব্য, “সৌজন্য জানাতে মিষ্টি নিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু ওঁদের সৌজন্যমূলক মনোভাবই নেই।” কমিটির তরফে তোলা অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেও দাবি করেন তিনি।

lok sabha election canning rejjak
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy