ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের জন্য আইন প্রণয়ন, কৃষক ও গ্রামের শ্রমজীবীদের মাসে ১০ হাজার টাকা পেনশন দেওয়া, ঋণ মকুব, বিদ্যুতের ‘স্মার্ট মিটার’ পরিকল্পনা ও শ্রম-কোড বাতিল-সহ বেশ কিছু দাবিকে সামনে রেখে মঙ্গলবার সারা দেশের সঙ্গে রাজ্য জুড়ে বিক্ষোভ দেখাল কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি এবং সংযুক্ত কিসান মোর্চা।
কৃষক ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিবাদ। —নিজস্ব চিত্র।
বর্ধমান, বাঁকুড়া, চুঁচুড়া, বারাসত, কৃষ্ণনগর, কাকদ্বীপ, হাওড়া, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি-সহ রাজ্যের বিভিন্ন জেলা ও জেলা শহরে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকদের মাধ্যমে দাবিপত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দফতরে পাঠিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। কিসান মোর্চার তরফে অমল হালদার, কার্তিক পালদের বক্তব্য, লাগাতার প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলার চাষিরা উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পাননি। সেই সঙ্গে, আলু ও অন্য আনাজ চাষের জন্য প্রয়োজনীয় সার ও বীজও অত্যন্ত চড়া দামে চাষিদের কিনতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তাঁরা। পাশাপাশি, ধর্মের নামে ‘বিভাজনের রাজনীতির’ বিরোধিতা করেছেন শ্রমিক-কৃষক নেতারা।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)