Advertisement
E-Paper

দিনক্ষণ বেঁধে বর্জ্য সামলানোর সঙ্কল্প

পাঁচটি ছাড়া বৃহস্পতিবার রাজ্যের ১২০টি পুরসভার কর্তৃপক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ০৩:১৫
পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। —ফাইল চিত্র।

পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। —ফাইল চিত্র।

রাজ্যে বর্জ্য সংগ্রহ ও পৃথকীকরণই এখন বড় মাথাব্যথা পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের। তাই এ বার দিনক্ষণ নির্দিষ্ট করে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে চায় তারা।

পাঁচটি ছাড়া বৃহস্পতিবার রাজ্যের ১২০টি পুরসভার কর্তৃপক্ষকে নিয়ে বৈঠক করেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। সেখানে স্থির হয়েছে, গৃহস্থের কাছ থেকে নিয়মিত রান্নাঘরের বর্জ্য সংগ্রহ করবে পুরসভা। অন্য বর্জ্য সপ্তাহের এক বা দু’দিন নেবে পুরসভা। বিনের অভাবের কথা তোলেন অনেক পুর-কর্তৃপক্ষ। তাঁদের বলা হয়, প্রয়োজনে বর্জ্য পৃথকীকরণে থলি ব্যবহার করতে হবে। বিভিন্ন পুরসভার জন্য ১০ লক্ষ বিন দেওয়া হয়েছে। ৩০ লক্ষ বিনের দরপত্রের কাজ শেষ পর্যায়ে। ৪০ লক্ষ বিনের দরপত্র আহ্বান করা হবে কয়েকদিনের মধ্যেই। সব মিলিয়ে এই পর্বেই প্রায় এক কোটি বিন পুরসভার কাছে পৌঁছে যাবে। ১৪-২১ মার্চ বিশেষ অভিযান হবে। ওই সময়ের মধ্যে ১০০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে চায় পুর দফতর। ‘ডাম্পিং গ্রাউন্ড’ বা তবে বর্জ্য ফেলার জায়গা নিয়ে সমস্যা আছে বিভিন্ন পুরসভায়। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, প্রথমে খাস জমি খোঁজা হবে। না-পেলে কয়েকটি পুরসভাকে ‘ক্লাস্টার’ বা গুচ্ছবদ্ধ করে বর্জ্য ফেলার ব্যবস্থা করতে হবে। বর্জ্য সংক্রান্ত কাজের জন্য প্রতিটি পুরসভাকে কম্পোস্টিং মেশিন এবং অন্য সামগ্রী পৃথকীকরণের জন্য প্রায় ৮৮টি জমি চিহ্নিত হয়েছে। ৩০টি পুরসভায় জমি নিয়ে সমস্যা নেই। ফলে সেগুলি দ্রুত ব্যবহার করা যেতে পারে বলে জানাচ্ছেন পুরকর্তারা।

উন্মুক্ত শৌচ মুক্ত প্রকল্পে (ওডিএফ) কিছুটা কাজ এগিয়েছে বলে এ দিন বৈঠকে জানানো হয়েছে। মন্ত্রী জানান, পাঁচটি পুরসভার দাবি, নিজেদের এলাকায় ওডিএফের কাজ সম্পূর্ণ করেছে তারা।

Waste Management KMC Firhad Hakim
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy