Advertisement
E-Paper

মিড ডে মিলে পুষ্টিগুণ বাড়ানোর উদ্যোগ

মিড-ডে মিলের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বাড়াতে বিশেষভাবে উদ্যোগী হল হুগলি জেলা প্রশাসন। মিড-ডে মিলের অধীন ‘স্বাদ ও পুষ্টি’ প্রকল্পটি রূপায়ণে প্রাথমিক কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। গত ১৬ জুন থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত জেলার ৪টি মহকুমা থেকে ২৫ জন করে স্বনির্ভর গোষ্টীর মহিলাদের নিয়ে স্বাদ ও পুষ্টি সমৃদ্ধ রান্নার হাতে কলমে প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৪ জুন ২০১৫ ০০:৪৫
রান্না চলছে মিড-ডে মিলের।

রান্না চলছে মিড-ডে মিলের।

মিড-ডে মিলের স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বাড়াতে বিশেষভাবে উদ্যোগী হল হুগলি জেলা প্রশাসন। মিড-ডে মিলের অধীন ‘স্বাদ ও পুষ্টি’ প্রকল্পটি রূপায়ণে প্রাথমিক কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। গত ১৬ জুন থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত জেলার ৪টি মহকুমা থেকে ২৫ জন করে স্বনির্ভর গোষ্টীর মহিলাদের নিয়ে স্বাদ ও পুষ্টি সমৃদ্ধ রান্নার হাতে কলমে প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে। মিডে-ডে মিলের জেলা প্রকল্প আধিকারিক অঞ্জন ঘোষ বলেন, ‘‘প্রকল্পটির উদ্দেশ্য ছাত্র ছাত্রীদের পুষ্টিগুণ বাড়ানো এবং স্বাদে পরিবর্তন আনা। জেলাশাসকের উদ্যোগে এটা একেবারেই জেলার নিজস্ব প্রকল্প।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন এই প্রকল্পে রান্নার পদ হিসাবে ১ নম্বর মেনুতে রাখা হচ্ছে, জিরা রাইস, টম্যাটো ডাল ও মিক্সড সবজি। এই খাবারে প্রতিটি ছাত্র পাবে প্রোটিন-২৯২৬.৮ মিগ্রা, ফ্যাট-৪৭৮৮.৯ মিগ্রা, এবং শর্করা-১৮৪৮২.৯ মিগ্রা। দ্বিতীয় মেনু হল। ভেজিটেবল ফ্রায়েড রাইস ও সয়াবিনের মাঞ্চুরিয়ান। এই খাবারে ছাত্ররা প্রোটিন পাবে ৮৬৩৫.১ মিগ্রা, ফ্যাট-৮৩৯৮.৩ মিগ্রা এবং শর্করা-১৯০৯.৯ মিগ্রা। জেলার এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকরা।

আরামবাগের বড়ডোঙ্গল রমানাথ ইনস্টিটিউশনের প্রধান শিক্ষক বিভাস মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘নিঃসন্দেহে ভাল উদ্যোগ। ছাত্রছাত্রীরা প্রতিদিন প্রায় একই রকম খাবার খাচ্ছিল। অনেকের খাবারের প্রতি আগ্রহ কমে যাচ্ছিল। এ বার বৈচিত্র্যর পাশাপাশি খাবারে পুষ্টিগুণও বাড়ছে। এটা ছাত্রছাত্রীদের পক্ষে ভাল হবে।

mid day meal food value arambagh
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy