Advertisement
০৫ অক্টোবর ২০২৩

শ্রীরামপুরের অপহৃত ছাত্রী উদ্ধার নন্দীগ্রামে

সতেরো দিন আগে অপহৃত এক মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম থেকে উদ্ধার করে আনল হুগলির শ্রীরামপুর থানার পুলিশ। অপহরণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে এক যুবককে। তার বাড়ি নন্দীগ্রামের মনোহরপুর গ্রামে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কিশোরী শ্রীরামপুরের রাইল্যান্ড রোডের বাসিন্দা। সে এ বার মাহেশের একটি বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে। ধৃত যুবক তাদের বাড়ির কাছে ভাড়া থাকত। গত ১ মে মেয়েটি নিখোঁজ হয়ে যায়।

নিজস্ব সংবাদদাতা
শ্রীরামপুর শেষ আপডেট: ১৯ মে ২০১৫ ০১:১৮
Share: Save:

সতেরো দিন আগে অপহৃত এক মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম থেকে উদ্ধার করে আনল হুগলির শ্রীরামপুর থানার পুলিশ। অপহরণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে এক যুবককে। তার বাড়ি নন্দীগ্রামের মনোহরপুর গ্রামে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কিশোরী শ্রীরামপুরের রাইল্যান্ড রোডের বাসিন্দা। সে এ বার মাহেশের একটি বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে। ধৃত যুবক তাদের বাড়ির কাছে ভাড়া থাকত। গত ১ মে মেয়েটি নিখোঁজ হয়ে যায়। ওই দিন থেকে যুবকটিকেও এলাকায় দেখা যায়নি। পরের দিন কিশোরীর মা শ্রীরামপুর থানায় ওই যুবকের বিরুদ্ধে মেয়েকে অপহরণের অভিযোগ দায়ের করেন। তার ভিত্তিতে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে তদন্তে নামে পুলিশ।

তদন্তকারী অফিসারদের দাবি, মেয়েটির খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। শনিবার শ্রীরামপুর থানার আইসি প্রিয়ব্রত বক্সি সূত্র মারফত খবর পান, মেয়েটি নন্দীগ্রামে রয়েছে। ওই যুবকই তাকে নিয়ে গিয়েছে। এর পরেই সেখানে পুলিশ পাঠান তিনি। রবিবার স্থানীয় থানার সাহায্যে মনোহরপুর গ্রাম থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার করা হয় যুবকটিকে। রবিবার সন্ধ্যায় দু’জনকেই শ্রীরামপুরে নিয়ে আসে পুলিশ।

সোমবার শ্রীরামপুর ওয়ালশ হাসপাতালে মেয়েটির মেডিক্যাল পরীক্ষা করানো হয়। ধৃত যুবককে শ্রীরামপুর আদালতে তোলা হলে ১৪ দিন জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক। আগামীকাল, বুধবার মেয়েটি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে গোপন জবানবন্দি দেবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE