Advertisement
E-Paper

এসডিপিওকে প্রতারণা, পুলিশ হাজতে দুই ধৃত

এসডিপিওর (আরামবাগ) কাছে আসা একটি ফোনের সূত্র ধরে প্রতারণার মামলা দায়ের হয়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের সাজা প্রাপ্ত দুই আসামী এবং এক জেলকর্মীর বিরুদ্ধে। সেই মামলার ভিত্তিতে শুক্রবার সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামী পলাশ মণ্ডন এবং সবুজ খন্দকারের তিন দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। জেলকর্মী সৌরেন্দ্রনাথ দাস উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করায় তাঁকে হাজির হওয়ার জন্য নোটিস পাঠানো হয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২০ ডিসেম্বর ২০১৪ ০১:৩৯

এসডিপিওর (আরামবাগ) কাছে আসা একটি ফোনের সূত্র ধরে প্রতারণার মামলা দায়ের হয়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের সাজা প্রাপ্ত দুই আসামী এবং এক জেলকর্মীর বিরুদ্ধে। সেই মামলার ভিত্তিতে শুক্রবার সাজাপ্রাপ্ত দুই আসামী পলাশ মণ্ডন এবং সবুজ খন্দকারের তিন দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। জেলকর্মী সৌরেন্দ্রনাথ দাস উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করায় তাঁকে হাজির হওয়ার জন্য নোটিস পাঠানো হয়েছে।

আরামবাগ থানা সূত্রের খবর, গত পয়লা ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০ টা নাগাদ এসডিপিও শিবপ্রসাদ পাত্রর কাছে আইজি (আইনশৃঙ্খলা) অনুজ পান্ডের নাম করে ফোন আসে। ফোনের অপর প্রান্তের কণ্ঠস্বর বলে, ‘এসডিপিওর এলাকায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ একজনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের শেষকৃত্যের জন্য ২০ হাজার টাকা দরকার’। টাকা দেওয়ার জন্য একটি অ্যাকাউন্ট নম্বরও জানিয়ে দেয় ওই ব্যক্তি। সন্দেহ হওয়ায়, এসডিপিও সমস্ত বিষয়টি হুগলির পুলিশ সুপার সুনীল চৌধুরীকে জানান। এর পর এসপির পরামর্শ মত তদন্ত করে জানা যায়, ফোনটি পশ্চিম মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার থেকে এসেছে। এসডিপিও ২ ডিসেম্বর এই ঘটনায় নির্দিষ্ট এফআইআর দায়ের করেন। তদন্তে আরামবাগ পুলিশ জানতে পারে, সংশোধনাগারের ভিতর থেকে পলাশ মন্ডল এবং সবুজ খন্দকার যোগসাজশ করে ওই ফোন করে। আরও জানা যায়, তারা যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নম্বর দিয়েছিল সেটি সৌরেন্দ্রনাথ দাস নামে ওই সংশোধনাগারের এক কর্মীর (ওয়ার্ডার)।

এর পরেই নড়েচড়ে বলে দুই জেলার পুলিশ। যে সংশোধনাগারে বন্দির তালিকায় রয়েছে কল্পনা মাইতি, সুদীপ চোঙদারের মতো মাওবাদীরা, বন্দিদের হাতে কি ভাবে মোবাইল ফোন পৌঁছে যাচ্ছে তা চিন্তায় ফেলে পুলিশকে। আরামবাগ থানার আইসিকে তদন্তভার দেওয়া হয়। গত ২ ডিসেম্বর থেকে আরামবাগ এসডিপিও এবং আই সি অলোকরঞ্জন মুন্সী তিন দফায় পশ্চিম মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে তদন্তে যান। শুক্রবার পশ্চিম মেদিনীপুর আদালতের নির্দেশে ধৃতদের আরামবাগ আদালতে পাঠানো হয়।

বধূ গ্রেফতার। শাশুড়িকে গলা টিপে খুনের অভিযোগ উঠলো বৌমার বিরুদ্ধে। শুক্রবার ভোরে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা থানার পোলতারআটি গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, নিহতের নাম অমেলা বিবি (৬৫)। তাঁকে খুনের অভিযোগে বৌমা খাদিজা বিবিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেয় প্রতিবেশীরা।

arambag sdpo
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy