অনলাইন ক্লাস চলছে ছাত্রটির। আচমকাই সে খেয়াল করে, ল্যাপটপের স্ক্রিনের উপরে বোঁ বোঁ করে ঘুরছে কারসর। মাউস দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ছাত্রটি বুঝতে পারে, অনলাইন ক্লাসে লগ-ইন করা সত্ত্বেও শিক্ষক তাকে দেখতে পাচ্ছেন না। অথচ, বন্ধুদের কাছ থেকে সে জানতে পারে, তার নামে অন্য কেউ অনলাইন ক্লাসে ঢুকে পড়েছে।
তিনি সাইবার জালিয়াতের খপ্পরে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন সল্টলেকের বাসিন্দা, শিল্প দফতরের এক সরকারি আধিকারিক। গত দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে এমনই নানা সমস্যার শিকার হয়েছেন সল্টলেকের এফডি ব্লকের বাসিন্দা, প্রেমজিৎ মিত্র নামে ওই ব্যক্তি। পরিস্থিতি এতটাই ঘোরালো হয়ে ওঠে যে, ছেলের স্কুল অবধি বদল করতে বাধ্য হন তিনি। সন্দেহভাজন এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিধাননগর সাইবার থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন প্রেমজিৎ। কিন্তু ওই হ্যাকারের টিকিও ছুঁতে পারেনি পুলিশ। প্রেমজিৎ উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় রাজ্য সরকারি কর্মীদের ‘স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম’ প্রকল্পের নোডাল অফিসারও।
কী কী ধরনের সমস্যা হচ্ছিল?