E-Paper

লরিচালককে ছুরি মেরে লুটের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত এক 

আদালত সূত্রের খবর, ২০১৭ সালের ৩১ অগস্ট গভীর রাতে লরিচালক কল্যাণ যাদব কাঠ নিয়ে খিদিরপুর থেকে বেলগাছিয়ার একটি গুদামে যাচ্ছিলেন।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৮:১৮
এই ধরনের খবরের ক্ষেত্রে আসল ছবি প্রকাশে আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকে।

এই ধরনের খবরের ক্ষেত্রে আসল ছবি প্রকাশে আইনি নিষেধাজ্ঞা থাকে। —প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

দু’জনের কাছে একটি গুদামের হদিস জানতে চেয়েছিলেন এক
লরিচালক। কিন্তু সাহায্য করার অছিলায় লরিতে উঠে চালককে ছুরি মেরে
নগদ তিন হাজার টাকা, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও পারিবারিক ছবি-সহ বিভিন্ন জিনিস
লুট করে পালায় ওই দুই অভিযুক্ত। ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৭ সালে, উল্টোডাঙা থানা এলাকায়। সেই ঘটনায় সোমবার এক ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করলেন শিয়ালদহের প্রথম ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের বিচারক মৃণালকান্তি মণ্ডল। তার নাম মুমতাজ হোসেন। আজ, মঙ্গলবার তার সাজা ঘোষণা হওয়ার কথা। তবে, এই মামলায় অন্য অভিযুক্ত এখনও পলাতক বলে জানিয়েছেন সরকারি আইনজীবী বরুণ দত্ত।

আদালত সূত্রের খবর, ২০১৭ সালের ৩১ অগস্ট গভীর রাতে লরিচালক কল্যাণ যাদব কাঠ নিয়ে খিদিরপুর থেকে বেলগাছিয়ার একটি গুদামে যাচ্ছিলেন। বেলগাছিয়া সেতুতে মুমতাজ এবং আর এক অভিযুক্তের কাছে কল্যাণ গুদামটির হদিস জানতে চান। প্রথমে তারা লরিচালককে ভুল রাস্তা দেখায়। গুদাম না পেয়ে কল্যাণ ফের সেতুতে ফিরে এলে এ বার গুদামটি দেখিয়ে দেওয়ার নামে মুমতাজ এবং তার সঙ্গী লরিতে ওঠে। এর পরে চালককে ছুরি দেখিয়ে ডাকাতির চেষ্টা করে তারা। কল্যাণ বাধা দিলে তাঁর পেটে এবং হাতে ছুরি মারা হয়। এর পরে তাঁর জিনিসপত্র লুট করে পালায় দু’জনে। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা হয় কল্যাণের। তদন্তে নেমে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ২০ অক্টোবর মুমতাজকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

সরকারি আইনজীবী বলেন, ‘‘মুমতাজের কাছ থেকে কল্যাণের ড্রাইভিং লাইসেন্স, পারিবারিক ছবি ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়েছিল।
এই মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন মোট
১১ জন।’’

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Assault truck driver

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy