যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস। ছবি: সংগৃহীত।
দাবি মানতেই ৭২ ঘণ্টা ধরে চলা বিক্ষোভ-অবস্থান তুলে নিলেন যাদবপুরের পড়ুয়ারা। কলা বিভাগের ভর্তি-পরীক্ষা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে উপাচার্য সুর়়ঞ্জন দাস, রেজিস্ট্রার-সহ অন্য কর্মীদের ঘেরাও করে রেখেছিলেন ছাত্রছাত্রীরা।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্জিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, প্রবেশিকা পরীক্ষার মাধ্যমে ভর্তি নেওয়া হবে। ‘অ্যাডমিশন টেস্ট’-এর ফলের সঙ্গে বোর্ডের পরীক্ষার ফল যোগ করে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে। বোর্ডের পরীক্ষার ৫০ শতাংশ ও প্রবেশিকা পরীক্ষার ৫০ শতাংশের যোগফল থেকেই তৈরি হবে সেই মেধা তালিকা।
যদিও পরীক্ষা কবে নেওয়া হবে, এখনও তা সিদ্ধান্ত হয়নি। দু’এক দিনের মধ্যেই অ্যাডমিশন কমিটি পরীক্ষার দিন ক্ষণ জানিয়ে দেবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে গত ৯ জুন নোটিস দিয়ে জানানো হয়, কলা বিভাগে ৩-৫ জুলাই স্নাতক স্তরে ‘অ্যডমিশন টেস্ট’ নেওয়া হবে। এরই মধ্যে সোমবার পরীক্ষা স্থগিত রাখার হবে বলে জানিয়ে দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কারণ জানানো হয়নি। এর পরেই পড়ুয়ারা শুরু হয় বিক্ষোভ দেখান। ঘেরাও করেন উপাচার্যকে।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলে আস্থা ‘ধন্যি মেয়ে’র ফরোয়ার্ডের
আরও পড়ুন: কলকাতা গেটের সুরক্ষায় জোর
শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় যাদবপুরের ভর্তি পক্রিয়া নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন এক অনুষ্ঠানে। তিনি বলেন, ‘‘কিছু বিষয়ে প্রবেশিকার মাধ্যমে ভর্তি হবে। আর কয়েকটি বিষয়ে সরাসরি ভর্তি, এমন চলতে পারে না।’’ তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, আগামী শিক্ষাবর্ষে কলা বিভাগের প্রতিটি বিষয়ে নম্বরের ভিত্তিতেই ভর্তি নিতে হবে। ভর্তির নিয়ম হবে একই হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy