সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারে ভিড়। — নিজস্ব চিত্র।
রাতভোরেও সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারে ভিড়। —নিজস্ব চিত্র।
বাগুইআটি অশ্বিনীনগর বন্ধুমহলের ৪৫তম বর্ষের পুজোর থিম - বাংলা, বাঙালি ও বাংলা ভাষা। —নিজস্ব চিত্র।
বেহালা ইয়ং মেনস্ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিমা। — নিজস্ব চিত্র।
৭৬ তম বর্ষে পদার্পণ করল দমদমের নাগেরবাজার ক্ষুদিরাম কলোনী সর্বজনীন দুর্গোৎসব। এ বারের থিম ‘বিলুপ্তি’। — নিজস্ব চিত্র।
চেতলা অগ্রণী ক্লাবের ঠাকুর দেখতে এসেছিলেন সাংসদ তথা অভিনেতা দেব। পরে মেয়র ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে বসে ক্লাবেই বেশ কিছু ক্ষণ ভারত ও পাকিস্তানের খেলা দেখলেন তিনি। —নিজস্ব চিত্র।
‘কাঁকুড়গাছি মিতালি’-র প্রতিমা। এ বারের পুজো ৮৯ তম বর্ষে পদার্পণ করল। থিম- সখের বাজার। — নিজস্ব চিত্র।
কেন্দুয়া শান্তি সংঘের প্রতিমা। — নিজস্ব চিত্র।
সল্টলেক একে ব্লক অ্যাসোসিয়েশনের পুজো। — নিজস্ব চিত্র।
চেতলা অগ্রণীর মণ্ডপ। — নিজস্ব চিত্র।
চেতলা অগ্রণীর এই পুজো কলকাতার মেয়র ফিরহাদ (ববি) হাকিমের পুজো বলেই পরিচিত। এ বছরের পুজোর থিম ‘অমৃতকুম্ভের সন্ধানে’, যা প্রয়াত সাহিত্যিক সমরেশ বসুর জন্মশতবর্ষে বিশেষ শ্রদ্ধার্ঘ্য।
উল্লেখ্য, গত সোমবার রাতের টানা বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছিল কলকাতা। তার প্রভাব পড়েছিল ববির পাড়া চেতলাতেও। তার উপর আবার মাত্র দিনতিনেক আগেই আচমকা আগুন লেগে যায় চেতলা অগ্রণীর মণ্ডপে। কিন্তু সব কিছু সামলে চেনা ছন্দ নিয়েই ফিরেছে ববির পুজো। মণ্ডপসজ্জাতেও তাক লাগিয়েছে তারা। এ বার তিন কোটি রুদ্রাক্ষ দিয়ে সাজানো হয়েছে চেতলা অগ্রণীর পুজোমণ্ডপ।
দুপুর থেকেই জনস্রোত দক্ষিণ কলকাতার সুরুচি সংঘে। রাত বাড়লেও মানুষের উৎসাহে এতটুকু ঘাটতি নেই। বরং পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভিড়। উদ্যোক্তাদের দাবি, সারা দিনে কত মানুষ ঠাকুর দেখেছেন তা হাতে গুনে বলা সম্ভব নয়। সুরুচি সংঘের পুজোর অন্যতম কর্তা স্বরূপ বিশ্বাস বলেন, ‘‘পঞ্চমীর তুলনায় ষষ্ঠীতে সকাল থেকেই ভিড় অনেক বেশি। আমাদের পুজো দেখতে ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত বিরাট জনসমাগম হয়। আজও তাই হচ্ছে। পুলিশ সব সামাল দিচ্ছে। তবে এ টুকু বলতে পারি যে পুজো দেখতে কারও অসুবিধা হচ্ছে না।’’
সুরুচি সংঘের প্রতিমা। — নিজস্ব চিত্র।
কাশী বোস লেনের প্রতিমা। — নিজস্ব চিত্র।
ভিড়ের নিরিখে পিছিয়ে নেই উত্তর কলকাতাও। কাশী বোস লেনের পুজোয় ভিড় সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন উদ্যোক্তারা। এ বছরের থিম ‘পাকদণ্ডী’।
ম্যাডক্স স্কোয়্যারের পুজোর এ বার ৯০তম বর্ষ। ওড়িশার মন্দিরের আদলে তৈরি হয়েছে মণ্ডপ। ডাকের সাবেকি সাজে সেজেছে প্রতিমা। রইল সেই ছবি।
ম্যাডক্স স্কোয়্যারের প্রতিমা। — নিজস্ব চিত্র।
বেহালা রয়েড পার্ক ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পুজো এ বার পা দিয়েছে ৭৫তম বর্ষে। সাবেকি সাজে সেজেছে প্রতিমা।
বেহালা রয়েড পার্ক ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পুজো। ছবি: অমিত রায়।
দক্ষিণ কলকাতার বড়িশা ক্লাবের এ বারের পুজোর থিম ‘শূন্য পৃথিবী’। তবে কাদের? জোকারদের। শহরে ক্রমেই কমছে সার্কাসের রমরমা। সঙ্গে সার্কাসের সঙ্গে জড়িত মানুষদের জীবন-জীবিকাও সঙ্কটে পড়ছে। বাকিরা জীবনের মূল স্রোতে ফিরতে পারলেও জোকারদের জন্য তা সহজ নয়। সেখান থেকেই এই ভাবনা। তাই পুজোর পাশাপাশি বড়িশার মণ্ডপে চলছে জোকারদের লাইভ শো। প্রতিমা দর্শনের ফাঁকে দু’দণ্ড দাঁড়িয়ে তা দেখে নিচ্ছেন সকলে।
জোকারদের লাইভ শো বড়িশায়। ছবি: অমিত রায়।
রাত ৯টা নাগাদ শরৎ বসু রোডে যানবাহনের গতি শ্লথ। একটু পর পরই যানজটে থমকে যাচ্ছে গাড়ি। তবে মূলত দক্ষিণ অভিমুখী রাস্তায় যানজট বেশি। উত্তরের দিকে রাস্তা মোটামুটি সচল রয়েছে বলে জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
টালা প্রত্যয়ের প্রতিমা। ছবি: অমিত রায়।
উত্তর কলকাতার পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু টালা প্রত্যয়। এ বারের থিম ‘বীজ অঙ্গন’। ভাবনায় শিল্পী ভবতোষ সুতার। প্রতিমার কাঁধে লাঙল, পায়ের নীচে ‘ইউরিয়া’ লেখা সারের বস্তা। অভিনব এই মণ্ডপসজ্জা দেখতে ভিড় জমিয়েছেন বহু মানুষ।
মানুষের ঢল ত্রিধারায়। ভিড়ের চাপে তিলধারণের জায়গা নেই। বালিগঞ্জ কালচারাল থেকে ত্রিধারা সম্মিলনীর পুজোয় যেতে গেলে দেশপ্রিয় পার্ক হয়ে ঘুরে যেতে হচ্ছে। প্রথমে দড়ি দিয়ে রাস্তা বন্ধ ছিল। রাত বাড়তেই ভিড় মাত্রা ছাড়িয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষে ব্যারিকেড করে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
মানুষের ঢল ত্রিধারায়। — শ্রুতি মিশ্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy