তৃণমূলের নতুন জাতীয় কর্মসমিতির প্রথম বৈঠক কালীঘাটে। ফাইল চিত্র।
তৃণমূলের জাতীয় মুখপাত্র সুখেন্দু শেখর রায়, কাকলি ঘোষ দস্তিদার ও মহুয়া মৈত্র।
জাতীয় স্তরে এবার একাধিক মুখ তুলে আনল তৃণমূল। সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক থাকলেন অভিষেকই। পাশাপাশি তিনজন নেতাকে করা হল সহ সভাপতি। পাশাপাশি থাকছে একাধিক কমিটি।
সর্বভারতীয় তৃণমূলের কোষাধ্যক্ষ করা হল মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসকে। সিদ্ধান্ত নব গঠিত তৃণমূলের প্রথম জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে।
উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির সংগঠন দেখবেন সুস্মিতা দেব, সুবল ভৌমিক ও মুকুল সাংমা। তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের পর ঘোষণা করলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
বৈদেশিক ও অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণ করবেন যশবন্ত সিংহ ও অমিত মিত্র। তৃণমূলের কর্মসমিতির বৈঠকের পর ঘোষণা পার্থের।
আসানসোল পুরনিগমের মেয়র বিধান উপাধ্যায়, বিধাননগরে সব্যসাচী দত্ত, চন্দননগরের মেয়র রাম চক্রবর্তী। ঘোষণা করলেন ফিরহাদ হাকিম।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তৃণমূলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক। জাতীয় কর্মসমিতি বৈঠকের পর ঘোষণা করলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
শেষ হল তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। একে একে মমতার কালীঘাটের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসছেন নেতারা। কী কী সিদ্ধান্ত হল? নেতারা অবশ্য এ নিয়ে কিছু বলতে রাজি হননি। জানান, এ নিয়ে ঘোষণা করবেন স্বয়ং মমতা।
জাতীয় কার্যকরী সভাপতি বলে একটি পদ তৈরি হবে তৃণমূলের সর্বভারতীয় স্তরে। এমনটাই খবর তৃণমূল সূত্রে।
বৈঠকের আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম ও মলয় ঘটকের সঙ্গে কথা বলেন মমতা। বৈঠকের আগে মোট তিন দফায় আলোচনা করেছেন বলে তৃণমূল সূত্রে খবর।
জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের আগে আলাদা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা বলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও ফিরহাদ হাকিমের সঙ্গে।
শুরু হচ্ছে বৈঠক। ৪টে ৩০ মিনিট নাগাদ কালীঘাটে মমতার বাড়িতে এলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিধাননগর, চন্দননগর, আসানসোল এবং শিলিগুড়ি পুরনিগমের মেয়র কে হবেন,তা নিয়ে শুক্রবারই সিদ্ধান্ত নেবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল সূত্রে খবর এমনই।
দু’জন হতে পারেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। বৈঠকের মুখে এমনটাই শোনা যাচ্ছে তৃণমূল সূত্রে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy