E-Paper

কলকাতার কড়চা: উৎসবের সন্দেশ হাতে

প্রথম সংখ্যায় পুরনো সন্দেশ-এর কথা লিখলেন পুণ্যলতা চক্রবর্তী। মোহনলাল গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১১ অক্টোবর ২০২৫ ০৯:০৭

রবীন্দ্র-জন্মশতবর্ষে বাঙালির সাহিত্যজগতে সেরা উপহারটি দিয়েছিলেন সত্যজিৎ রায়, পিতামহ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী ও পিতা সুকুমার রায়ের সৃষ্ট ও সম্পাদিত সন্দেশ পত্রিকার পুনরুজ্জীবন ঘটিয়ে। সে বছর গ্রীষ্মে প্রথম সংখ্যাটি ছাপা হয়ে আসে, নতুন পর্যায়ে সত্যজিতের সহযাত্রী ছিলেন কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়, যুগ্মভাবে সম্পাদনা করেন তাঁরা বছর দুয়েক। এই পুনঃপ্রকাশে সবচেয়ে বেশি উৎসাহ ছিল যাঁর, সত্যজিৎ-জননী সুপ্রভা রায়, তিনি শেষ পর্যন্ত দেখে যেতে পারেননি নতুন সন্দেশ।

প্রথম সংখ্যায় পুরনো সন্দেশ-এর কথা লিখলেন পুণ্যলতা চক্রবর্তী। মোহনলাল গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে। শুরু হয়েছিল ধারাবাহিক, লীলা মজুমদারের টংলিং, গীতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিকলুর সেই ছোটকা। শিশু-কিশোর সাহিত্যের দুনিয়ায় সন্দেশ-কে কেন্দ্র করে তরতাজা সাহিত্যিক-শিল্পীদের আগমন ঘটল: গৌরী ধর্মপাল শিবাণী রায়চৌধুরী শিশিরকুমার মজুমদার অজেয় রায় রেবন্ত গোস্বামী মঞ্জিল সেন ভবানীপ্রসাদ মজুমদার প্রণব মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। এলেন সুবোধ দাশগুপ্ত নীতিশ মুখোপাধ্যায়ের মতো অলঙ্করণ শিল্পী। প্রকৃতি ও পরিবেশ নিয়ে কমবয়সিদের চেতনা বাড়ানোর জন্য ‘জীবন সর্দার’ তথা সুনীল বন্দ্যোপাধ্যায়ের দায়িত্বে চালু হল একটি বিভাগ, ‘প্রকৃতিপড়ুয়ার দপ্তর’।

দায়িত্ব সামলানোর পুরোভাগে থেকে সত্যজিৎও হয়ে উঠলেন সাহিত্যিক। রায় পরিবারের সাহিত্যিক ঐতিহ্য তাঁর রক্তে, পাশাপাশি ছিল চলচ্চিত্রকারের সত্তা, আর প্রতিভা, মেধা, উদ্ভাবনী মনন। এর আগে কখনও ছোটদের জন্য লেখালিখির কথা ভাবেননি, এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, “আমি বিজ্ঞাপনের আপিসে চাকরি করতাম। তারপর বিজ্ঞাপন ছেড়ে ফিল্মে এলাম— কিন্তু আমি যে লিখব, আমায় যে গপ্পো ভাবতে হবে বসে বসে— এ আমি কোনওদিন ভাবিনি।” পত্রিকার সম্পাদক হওয়ার পর তাঁর মনে হয়েছিল, “এবারে কিছু লিখতেই হয়তো হবে, আর কিছু না হোক, সন্দেশ-কে ফিড করার জন্য।”

তখন থেকেই চলচ্চিত্র চর্চার সঙ্গে সাহিত্য ও চিত্রাঙ্কন চর্চা সমান চালিয়ে গেছেন। পদ্য গপ্পো উপন্যাসের জন্য ব্যবহার করতেন বিভিন্ন ধরনের নোটবুক। ১৯৬১ থেকে টানা তিন দশক ধরে এই নোটবুকগুলি জুড়ে রয়েছে তাঁর নানা ধরনের লেখা: ছোটগল্প, ইংরেজি ছড়ার অনুবাদ, সঙ্গীতের স্বরলিপির খসড়া, বিজ্ঞান-প্রবন্ধ, নিজের গল্পের ইংরেজি অনুবাদ, প্রচ্ছদের খসড়া, বিয়ের কার্ড বা শব্দজব্দের খসড়া, অসংখ্য ডুডল। বর্তমান সম্পাদক সন্দীপ রায়ের তত্ত্বাবধানে এ বছর শারদীয়া সন্দেশ-এ (মাঝের ছবিতে প্রচ্ছদ) ১৯৬১-৬২’র এমনই এক নোটবুকের সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করিয়েছেন ঋদ্ধি গোস্বামী, তা থেকে ছেপেছেন সত্যজিতের অসমাপ্ত গল্প ‘টিক্‌টিকিম্ভূত’। গোলাপি কালিতে আড়াই পাতা লেখা গল্পটি শেষ করেননি সত্যজিৎ। রয়েছে আরও অনেক কিছু: উপন্যাস গল্প প্রবন্ধ ফিচার স্মৃতিকথা ছড়া কবিতা কার্টুন কমিক্স কুইজ় ফোটোগ্রাফ অলঙ্করণ, গুণী লেখক শিল্পী আলোকচিত্রীদের কালি-তুলি-কল্পনায়। ছবিতে নন্দনে সন্দেশ পত্রিকার রজতজয়ন্তী বর্ষের অনুষ্ঠানে বক্তা সত্যজিৎ, ১৯৮৬ সালে।

মৌলিক স্বাক্ষর

“দূরান্তরের নিঃসঙ্গ পথ অতিক্রম করে সে জীবনের দেবতার বাণী বহন করে আনে আমাদের নিদ্রাতুর মনের দোরে। এই দুঃখের কাজের আনন্দ একমাত্র শিল্পীরই,” ডাকঘর নাট্য-পুস্তিকায় ছিল কথাগুলি। ১৯৫৭-য় এই প্রযোজনা দিয়েই নির্দেশক তৃপ্তি মিত্রের (ছবি) আবির্ভাব। তার পর বহু নাটক ‘বহুরূপী’ ও অন্য দলের হয়ে, বাংলায়, হিন্দিতেও; দূরদর্শন, বেতারেও তার মৌলিক স্বাক্ষর। নাট্যপ্রেমীদের মনে উজ্জ্বল কিংবদন্তী, অপরাজিতা, টেরোড্যাকটিল, গণ্ডার, ঘরে বাইরে, সুতরাং, সেদিন বঙ্গলক্ষ্মী-ব্যাঙ্কে’সহ নানা নাটকের স্মৃতি। তৃপ্তি মিত্রের জন্মশতবর্ষে, ভদ্রকালীর রাম-সীতা ঘাট স্ট্রিটে ‘জীবনস্মৃতি আর্কাইভ’ আয়োজন করেছে প্রদর্শনী, ‘বহুরূপী প্রযোজিত নাট্যে নির্দেশক তৃপ্তি মিত্র’। থাকবে মূল নাট্য-পুস্তিকা, আলোকচিত্র, পত্রিকা। আগামী কাল সন্ধ্যায় উদ্বোধন করবেন বিভাস চক্রবর্তী, ভূষিত হবেন জীবনস্মৃতি সম্মাননায়। প্রদর্শনী রোজ ১২-৪টা, চলবে তৃপ্তি মিত্রের জন্মদিন ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। নানা অনুষ্ঠানও হবে।

মার্গসঙ্গীত

ঠান্ডার লেশমাত্র নেই এখনও। মহানগরের খ্যাত মার্গসঙ্গীত সম্মেলনগুলি তো হয় মাঝ-শীতে, তবে দক্ষিণ কলকাতার নিরঞ্জন সদনে আগামী কাল বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে হবে ‘রিদম অ্যাকাডেমি অব মিউজ়িক’-এর ৪৪তম বার্ষিক উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত সম্মেলন। চার দশকেরও বেশি সময় ধরে হয়ে আসা এই সম্মেলন নিবেদিত সঙ্গীতাচার্য গৌরাঙ্গ সাহার স্মৃতিতে: পূর্ববঙ্গের ভূমিপুত্র, নানা প্রতিকূলতার মুখেও বেছে নেন মার্গসঙ্গীত। দাদরা ঠুংরি রাগপ্রধান গানে অবাধ বিচরণ; লিখেছেন, সুরও দিয়েছেন বহু গানে। ১৯৯৭-এ প্রয়াত শিল্পীর জন্মশতবর্ষ এ বছর, রবি-বিকেলে বিশিষ্ট শিল্পীদের কণ্ঠসঙ্গীত দাদরা ঠুংরি তালবাদ্য সেতারবাদন।

অনুবাদ নিয়ে

২০১৯-এ তৈরি হয় ‘কলকাতা ট্রান্সলেটরস ফোরাম’। অনুবাদের মাধ্যমে বিভেদ দূর করা, সুস্থ পৃথিবী গড়া স্বপ্ন তাদের। আর কাজ নানা আঞ্চলিক ভারতীয় ভাষা ও বিদেশি ভাষা নিয়ে, লক্ষ্য: অনুবাদকদের অর্থনৈতিক সুরক্ষা ও স্বীকৃতি নিশ্চিত করা, ভবিষ্যতে অনুবাদ আকাদেমি গড়া। ৩০ সেপ্টেম্বর চলে গেল বিশ্ব অনুবাদ দিবস, তারই উদ্‌যাপনে ১২ অক্টোবর রবি-সন্ধ্যায় বিশিষ্ট স্প্যানিশ অনুবাদক তরুণ কুমার ঘটককে জীবনকৃতি সম্মাননায় ভূষিত করবে ফোরাম। ‘ট্রান্সলেটিং আ ফিউচার ইউ ক্যান ট্রাস্ট’ নিয়ে আলোচনা ও অনুবাদ-কবিতা পাঠ হবে, থাকবেন ফোরামের সভাপতি রাওয়েল পুষ্প, অতিথি কবিকুল, ফোরামের সদস্যরা। সহযোগী আয়োজক কলকাতা কৈরালী সমাজম, লেক গার্ডেনসে তাদের দফতরের লনেই হবে অনুষ্ঠান।

শতবর্ষীয়ান

এর আগে তাদের মৃণাল সেন সংখ্যাটি নজর কেড়েছিল, মূল্যায়নের আন্তরিকতায়। এ বার বেরোল ‘বালি সিনে গিল্ড’-এর প্রকাশনা প্রসঙ্গ চলচ্চিত্র এবং-এর ‘শতবর্ষীয়ান’ সংখ্যা (সম্পা: অঞ্জন দাস মজুমদার), ২০২৪ বছরটিকে বিবেচ্য ধরে তার এক বছর আগে ও পরে যে সাহিত্য সঙ্গীত নাট্য ও চলচ্চিত্র-ব্যক্তিত্বদের জন্মশতবর্ষ, তাঁদের ঘিরে। সমরেশ বসু তৃপ্তি মিত্র তাপস সেন বাদল সরকার সলিল চৌধুরী নচিকেতা ঘোষ সুচিত্রা মিত্র কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় মহম্মদ রফি নচিকেতা ঘোষ গৌরীপ্রসন্ন মজুমদার মুকেশ রাজ কপূর গুরু দত্ত দেব আনন্দ অরুন্ধতী দেবী তপন সিংহ হরিসাধন দাশগুপ্ত বারীন সাহা বংশী চন্দ্রগুপ্ত, কে নেই! রয়েছে দিলীপকুমারকে নিয়ে লেখাও। খ্যাত আলোচকদের পাশাপাশি লিখেছেন সিনে-ক্লাবের বহু সদস্যও— এ একটা ভাল ব্যাপার।

পিরিতির ইস্কুল

“দুনিয়ায় কোনও ছাত্র কখনও ফেইল করে না। ফেইল করে মাস্টর। তার শিখানোর কথা ছিল, শিখাইতে পারে নাই।” গাদা বলে, মহেন্দ্রকে। সে ছাত্র ‘পিরিতের ইস্কুল’-এ, সেখানে পরীক্ষার রেজ়াল্ট ‘ঠাকমার দীর্ঘায়ু, ছাগলের স্বাস্থ্য, গাছে ফল, পড়শির খুশি, গুরুজনের আশীর্বাদ, ছুটোদের ভালবাসা, রাইতের সুন্দর ঘুম’। ত্রিপুরার ধর্মনগরে পাহাড়ি গ্রাম, জঙ্গল, নদী, মানুষের সহজ আন্তরিক চলন দেখতে দেখতে, নিজেদের বড় হয়ে ওঠার ফাঁকফোকর নিয়ে ভাবতে ভাবতে দেবাশিস রায় লিখে ফেলেন নাটক, একটা ইস্কুল। কেমন হতে পারে শেখার ধরন; পরীক্ষা নম্বর ফার্স্ট বয়-লাস্ট বয়দের ভিড়ে আটকে যাওয়া জীবনের আসল রাস্তাটা কী, এই ভাবনা থেকে। ১৩ অক্টোবর সন্ধে সাড়ে ৬টায় অ্যাকাডেমি মঞ্চে ‘চাকদহ নাট্যজন’-এর প্রযোজনায় প্রথম অভিনয়, দেবাশিসেরই নির্দেশনায়।

ঐতিহাসিক

১৯৪৭-এর ১৫ অগস্টের পত্রিকা। স্বদেশি পুস্তিকা, রোজকার স্বদেশি পণ্য। দেশলাই বাক্সের মোড়কে স্বাধীনতার বার্তা, বিপ্লবীদের চিঠি, আত্মরক্ষার সরঞ্জাম। পরাধীন ভারতের মুদ্রা, মনীষীদের অটোগ্রাফ, রেকর্ডধৃত কণ্ঠস্বর। স্বদেশি যুগ, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও জাতীয়তাবাদের ইতিহাসটাই যেন ধরা প্রদর্শনীতে। আয়োজক ফেডারেশন হল সোসাইটি: কলকাতার ঐতিহাসিক এই প্রতিষ্ঠানের ১২১তম প্রতিষ্ঠাদিবস আগামী ১৬ অক্টোবর। সেই সময়ের বাংলার সমুচ্চ মনগুলি একত্র হয়েছিল ফেডারেশন হল প্রতিষ্ঠাসূত্রে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় ফেডারেশন হল প্রেক্ষাগৃহে অনুষ্ঠান, থাকবেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি চিত্ততোষ মুখোপাধ্যায় ও শ্যামলকুমার সেন, স্বামী সুপর্ণানন্দ প্রমুখ। শ্রীঅরবিন্দ ভবন ও কলকাতা কথকতা-র নির্মাণে প্রদর্শনীটি চলবে ১৬-১৮ অক্টোবর। ছবিতে ক্ষুদিরাম বসুর ফাঁসির নির্দেশ ও মাস্টারদা সূর্যসেনকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার সম্বলিত বিজ্ঞাপন, প্রদর্শনী থেকে।

জীবন-শিল্পী

বেগমপুরের ভূমিপুত্র, বাবার ছিল পানের বরজে কাজ। এ দিকে ছেলের আঁকায় মন, স্কুলের প্রধান শিক্ষকের চোখে পড়েছিল তা। তারুণ্যের ঝোঁকে বাড়ি থেকে পালিয়ে চলে গেলেন বেনারস আর্ট কলেজে ভর্তি হতে, খুঁজেপেতে ফিরিয়ে নিয়ে এলেন বড়দা। ১৯২৬-এ কলকাতায় গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজে ভর্তি হলেন গোবর্ধন আশ (১৯০৭-১৯৯৬)। শুরু হল এক স্বতন্ত্র শিল্পজীবন। সমসময়ের ঔপনিবেশিক আর্ট স্কুল ঘরানা আর বেঙ্গল স্কুল ঘরানার থেকেও পৃথক গোবর্ধন আশের চিত্রকৃতি, সমকালীন সমাজবাস্তবতার রঙে রাঙানো, কৃষক শ্রমিক নারী শিশু প্রকৃতি সব কিছু সেখানে ফুটে ওঠে রোজকার সহজ সাধারণ মানবিক তাড়নাগুলি নিয়ে: ক্ষুধা, ক্লান্তি, দারিদ্র যেমন। এই শিল্প ও শিল্পীকে নিয়েই শেক্সপিয়র সরণির গ্যালারি ৮৮-এ আজ থেকে শুরু হচ্ছে প্রদর্শনী ‘গোবর্ধন আশ: অ্যান আর্লি মডার্ন’, দেখা যাবে নানা মাধ্যমের চিত্রকৃতি (ছবিতে একটি)। চলবে ৮ নভেম্বর পর্যন্ত, রবিবার বাদে।

দরদিয়া

ক’দিন আগের বৃষ্টিতে কলকাতা যখন জলভাসি, তিন তলার জানলা দিয়ে রাস্তায় নেড়ি কুকুরের অসহায় সাঁতরানো দেখে এক খুদে জিজ্ঞেস করেছিল, “মা, ওকে নিয়ে আসি?” শিশুর দরদ-মাখা মুখখানি দেখে মা না করেননি। জলযন্ত্রণায় পর্যুদস্ত উত্তরবঙ্গে গরু-ছাগল তো কোন ছার, গন্ডার অবধি ভেসে যাচ্ছে, জঙ্গল থেকে উদ্ধার হওয়া অচেতন অজগরের চেতনা তথা প্রাণ ফেরাচ্ছেন বনকর্মীরা— বড়দের ফোনে রিল-ভিডিয়ো দেখে নাগরিক শৈশবও আবেগবিহ্বল। কাকে বলে ‘এমপ্যাথি’ বা সমানুভূতি, ওরা অনুভব করছে পরিস্থিতির বিচারেই। বিদেশে অনেক ইস্কুলে আলাদা করে দেওয়া হয় অন্যের প্রতি দরদের পাঠ, এখানে শেখাচ্ছে জীবনই। গরমে পাখির জন্য জলপাত্র, শীতার্ত কুকুর-বেড়ালের জন্য সিঁড়ির নীচে বিছিয়ে দেওয়া কাপড়েই তো জীবনের ওম।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Rabindranath Tagore Stayajit Ray Sukumar Ray Kolkata Karcha

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy