কলকাতা পুরসভার অধীন যে সমস্ত সেফ হোম রয়েছে, তাতে বাড়তি নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ করতে চলেছে পুর প্রশাসন। আপাতদৃষ্টিতে এই নিয়োগে অস্বাভাবিকতা নেই। সেফ হোমের নিরাপত্তা ও নজরদারি জোরদার করতে রক্ষী নিয়োগ করা যেতেই পারে বলে মনে করছেন অনেকে। তবে মাঝেমধ্যেই সেফ হোমগুলি থেকে কোভিড-রোগীদের পালানো বা বেরিয়ে পড়ার ঘটনা বিষয়টিকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে বলে মনে করছেন পুরকর্তাদের একাংশ। তাঁদের ব্যাখ্যা, নিরাপত্তা বাড়ানো তো বটেই, একই সঙ্গে সেফ হোমগুলি থেকে যাতে কোনও কোভিড-রোগী স্বেচ্ছায় বেরিয়ে পড়তে বা পালাতে না পারেন, তাই আরও আঁটোসাঁটো হচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
পুরসভা সূত্রের খবর, রাজারহাটের কোয়রান্টিন কেন্দ্র ও আনন্দপুরের সেফ হোমে আপাতত বাড়তি নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ করা হবে। ওই দু’টির ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পুরসভারই। বালিটিকুরিতেও পুরসভার একটি সেফ হোম ছিল। বর্তমানে সেটি
রাজ্য সরকার নিয়েছে। কোভিড হাসপাতাল তৈরি হবে সেখানে। একই ভাবে গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে তৈরি সেফ হোমেও নিরাপত্তারক্ষী