Advertisement
E-Paper

বাগজোলা প্লান্টের দেখভালের জন্য সংস্থার খোঁজ

ফাইল চিত্র।

ফাইল চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০৩:৫৩
Share
Save

বাগজোলা খালের তরল বর্জ্য পরিশোধনকারী প্লান্টের দেখভালের দায়িত্ব অন্য কোনও সংস্থাকে দিতে চাইছে রাজ্য পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

দফতর সূত্রের খবর, ৬০ লক্ষ গ্যালন ক্ষমতাবিশিষ্ট ওই প্লান্টের চত্বর পরিষ্কার রাখা থেকে প্লান্টের যন্ত্রানুষঙ্গের দেখভাল ও মেরামতি করতে হবে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাকে। এর জন্য দক্ষ কর্মী নিয়োগের দায়িত্বও থাকবে ওই সংস্থার। দফতরের এক কর্তার কথায়, ‘‘এই প্লান্টের গুরুত্ব অসীম। ফলে তা যাতে সচল থাকে তা সুনিশ্চিত করা প্রয়োজন।’’

এমনিতে জল-দূষণ থেকে শুরু করে খালপাড়ের সৌন্দর্যায়ন, বিভিন্ন সময়ে আলোচনায় উঠে এসেছে বাগজোলা খাল। বছর তিনেক আগে বাগজোলা খালের দূষণ নিয়ে রাজ্য সরকারের ভূমিকায় ক্ষোভপ্রকাশ করেছিল জাতীয় পরিবেশ আদালত। তার পরেই বাগজোলা খালের দূষণ নিয়ে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। ওই খালে দূষণ কী ভাবে কমবে, তার রূপরেখা তৈরি করতে উদ্যোগী হয় কেএমডিএ। স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে খালের দূষণ কমানোর পরিকল্পনার সঙ্গে একটি ‘মাস্টার প্ল্যান’ও তৈরির কথা বলা হয়েছিল।

সে সময়ে পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্তকে আদালতবান্ধব হিসেবে নিয়োগ করেছিল পরিবেশ আদালত। বাগজোলা খাল দেখে তিনি আদালতকে রিপোর্টও দেন। তাতে খালে দূষণের কারণ হিসেবে দু’পাড়ের দখলদারি, জলে কঠিন বর্জ্য, মলমূত্র এসে মেশা-সহ একাধিক কারণ উল্লেখ করেন তিনি। সুভাষবাবুর কথায়, ‘‘এখনও বাগজোলা খালের অবস্থা প্রায় একই। খালের এমন অনেক জায়গা রয়েছে, যেখান থেকে দুর্গন্ধ বেরোয়। কিন্তু আমরা যখন গঙ্গা দূষণ কমানোর কথা বলছি, তখন এই খালগুলির দূষণও যাতে কমে, তা আগে নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

State Urban Development Department Bagjola Canal

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy