Advertisement
E-Paper

দক্ষিণের চিঠি

আন্দুলের মধ্য ঝোড়হাট এলাকায় বহু দিন ধরে পথবাতি নেই। সন্ধ্য নামলেই অন্ধকার পথ দিয়ে যাতায়াত ছাড়া উপায় থাকে না। তবে মাস খানেক আগে গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে এই এলাকায় বেশ কয়েকটি পথবাতি লাগানো হয়েছিল। তা দিন সাতেক জ্বলেছে।

শেষ আপডেট: ৩০ মে ২০১৬ ০১:৫৩

দূর হোক অন্ধকার

আন্দুলের মধ্য ঝোড়হাট এলাকায় বহু দিন ধরে পথবাতি নেই। সন্ধ্য নামলেই অন্ধকার পথ দিয়ে যাতায়াত ছাড়া উপায় থাকে না। তবে মাস খানেক আগে গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে এই এলাকায় বেশ কয়েকটি পথবাতি লাগানো হয়েছিল। তা দিন সাতেক জ্বলেছে। তার পর বিকল পড়ে রয়েছে। ফের সেই আঁধারেই ঢেকেছে এলাকা। এ বিষয়ে পঞ্চায়েত সদস্যকে বহুবার জানানো হয়েছে। কিন্তু তিনি কথায় গুরুত্ব দেননি। উল্টে যাঁরা অভিযোগ জানিয়েছেন, তাঁদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ধৈর্য ধরার। কিন্তু এত দিনেও কাজের কাজ কিছু হয়নি। গ্রামবাসীর তরফে আবেদন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে যথাযথ নজর দিলে ভাল হয়।

হিমাংশুরঞ্জন ঘোষ, আন্দুল

ত্রিবেণীতে দূষণ

হুগলি জেলার তীর্থস্থান ত্রিবেণীতে গঙ্গাদূষণ বাড়ছে। গঙ্গার পাড় আবর্জনায় ভরা। আশপাশের আশ্রম, দরগা, বিদ্যালয়ের পরিবেশ বিঘ্নিত। শিবপুর বালিঘাটে তোলা বালি পরিবহণের জন্য সর্বদা লরির লাইন। আগত পুণ্যার্থীরা ওই ঘাটে স্নান করেন। এই ঘাটেই রয়েছে বিখ্যাত গাজীর দরগা, যেটি ১২৯৮ সালে দিল্লির সেনাপতি জাফর গাজি নির্মাণ করেছিলেন। এটি মুসলিমদের কাছে পবিত্র স্থান, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ দ্বারা সংরক্ষিত। শিবপুর বালিঘাটকে দূষণমুক্ত করে সুস্থ পরিবেশ ফেরানোর অনুরোধ করছি।

উত্তম মুখোপাধ্যায়, মগরা, হুগলি

বিলে সেতুর দাবি

মুর্শিদাবাদের কাপাসডাঙা-প্রসাদপুর অঞ্চল দিয়ে বয়ে চলেছে নদীসদৃশ গোবরনালা বিল। মিশেছে জলঙ্গি নদীতে। মুরাদপুর থেকে গোরিবাগ ঘাট পর্যন্ত এই বিলটি তোপখানা বিল নামে পরিচিত। পশ্চিম দিকে বিখ্যাত কাটরা মসজিদ ও জাহানকোষা কামান। ২০-২৫টি গ্রামের মানুষের যাতায়াত রুদ্ধ করেছে বিল। ৭০-৮০ মিটার চওড়া বিলটিতে চিরকালই হাঁটুজল। তাই ভেঙে চলাচল। বর্ষাকালে চলাচল অসম্ভব হয়ে পড়ে। বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি, তোপখানা ঘাটে একটি ব্রিজ করা হোক।

স্বপনকুমার ভট্টাচার্য, মুর্শিদাবাদ

পথ সারানোর দাবি

দক্ষিণ বাঁকুড়ার অন্যতম দুটি ব্লক হল খাতড়া ও সিমলিপাল। খাতড়া বা রানিবাঁধ থেকে আগত তারকেশ্বর, মেদিনীপুর, কলকাতাগামী বাসকে সিমলিপালের ওপর দিয়ে যেতে হয়। কিন্তু রাস্তাটির অধিকাংশ স্থানেই বড় বড় গর্ত। বর্ষাকালে মারাত্মক অবস্থা হয়। মানুষজন ঝুঁকির সঙ্গে যাতায়াত করেন। অবিলম্বে খাতড়া-সিমলিপাল রাস্তাটি চওড়া করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।

দেবাশিস সাঁতরা, খাতড়া, বাঁকুড়া

ভাগাড় সরানো হোক

৬নং জাতীয় সড়ক কোনা এক্সপ্রেসওয়ের নীচে রয়েছে এক ভাগাড়। মৃত গবাদি পশুদের এখানে ফেলা হয়। যাওয়ার সময় দুর্গন্ধে অনেকে বমি করে ফেলে। কাছেই নিবড়া হাইস্কুল। পরিবেশের স্বার্থে ভাগাড়টি সরানো দরকার।

দীপঙ্কর মান্না, আমতা, হাওড়া

উন্নয়নের দাবি

হুগলির চণ্ডীতলা-২ ব্লকের একটি প্রত্যন্ত গ্রাম নলদিঘি। জনাই স্টেশন থেকে ৪-৫ কিমি দূরে এই গ্রামে আসার ভাল রাস্তা নেই। গ্রামে দু’টি স্কুল আছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষের অবহেলায় অবস্থা শোচনীয়। স্কুলদুটি ও রাস্তার আশু উন্নয়ন চাই।

কুতুবুদ্দিন মোল্লা, চণ্ডীতলা, হুগলি

letter to editor letter from south bengal
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy