Advertisement
E-Paper

উত্তরবঙ্গ বিপর্যয়: দুধিয়ার সেতু তৈরি হতে আরও দিন দশেক! বাধ্য হয়ে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে নিলেন স্থানীয়েরাই

টানা বৃষ্টিতে ধস-বিপর্যয়ের পর ১২ দিন অতিক্রান্ত। স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরা তো দূর অস্ত, এখনও কঙ্কালসার চেহারাই থেকে গিয়েছে গোটা এলাকার। ভেঙে পড়া সেতুটিও পুনর্নির্মিত হতে আরও দিন দশেক।

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৭:৩১
দুধিয়ায় বাঁশের সাঁকো তৈরি করলেন স্থানীয়েরা।

দুধিয়ায় বাঁশের সাঁকো তৈরি করলেন স্থানীয়েরা। —নিজস্ব চিত্র।

টানা বৃষ্টিতে ধস-বিপর্যয়ের পর ১২ দিন অতিক্রান্ত। স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরা তো দূর অস্ত, এখনও কঙ্কালসার চেহারাই থেকে গিয়েছে গোটা এলাকার। ভেঙে পড়া সেতুটিও পুনর্নির্মিত হতে আরও দিন দশেক। প্রশাসনের থেকে এ কথা জানতে পারার পর স্থানীয়েরা নিজেরাই বাঁশের সাঁকো তৈরি করে নিলেন।

সাম্প্রতিক বিপর্যয়ে ভেঙে পড়েছিল দুধিয়াক সেতুটি। স্থানীয় সূত্রে খবর, এই সেতুটিই সেখানে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম। নীচ দিয়ে বালাসন নদী গিয়েছে। সেই নদীর এক পারে দুধিয়া। অন্য পারে গয়াবাড়ি। সেতু পারাপার করেই তাঁদের যাতায়াত। বিপর্যয়ের পর তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। থমকে গিয়েছিল অনেকের জীবন-জীবিকা। এই পরিস্থিতিতে স্থানীয়েরা নিজেই উদ্যোগী হয়ে আপাতত কাজ চালানোর জন্য বালাসন নদীর উপর দু’টি বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছেন। দুধিয়ার বাসিন্দা প্রেম লামার বলেন, ‘‘আমরা গ্রামের লোকেরা মিলেই এটা তৈরি করলাম। আমাদের প্রতিনিয়ত মিরিকে যাতায়াত করতে হয়। এখন যেহেতু নদীর জলস্তর কমেছে, তাই সাঁকো তৈরি করা গেল।’’

গয়াবাড়ির বাসিন্দা প্রমিলা তামাং বলেন, ‘‘আমার দিদির বাড়ি দুধিয়ায়। বিপর্যয়ে সব শেষ হয়ে গিয়েছে। সেতুও ভেঙে পড়ায় দিদির সঙ্গে দেখাই করতে পারিনি। আজ সাঁকো তৈরি হয়েছে। তাই দেখতে যাচ্ছি।’’ মিরিকের বাসিন্দা অর্জুন ছেত্রীর কথায়, ‘‘আমাদের জীবিকা এই সেতুর উপর নির্ভরশীল ছিল। বাঁশের সাঁকো তৈরি হওয়ার ফলে অনেকটাই সুবিধা হল। দু’পারের মধ্যে আবার যোগাযোগ তো তৈরি হল।

Darjeeling
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy