Advertisement
E-Paper

হাসপাতালে ঢুকে মারধর, অভিযুক্ত কাউন্সিলর

হাসপাতালে ঢুকে এক ঠিকাদার ও হাসপাতাল কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের নামে। বৃহস্পতিবার দুপুরে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ঘটনা।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৭ জানুয়ারি ২০১৭ ০১:৩৯

হাসপাতালে ঢুকে এক ঠিকাদার ও হাসপাতাল কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূল কাউন্সিলরের নামে। বৃহস্পতিবার দুপুরে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ঘটনা। প্রহৃত ঠিকাদার হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন। ঘটনার কথা স্বীকার করে হাসপাতাল সুপার তন্ময়কান্তি পাঁজা বলেছেন, “একটা গোলমাল হয়েছে। এ দিন কয়েক জন বহিরাগত হাসপাতাল চত্বরে এসে গোলমাল করেছে। এ বিষয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে।” কিন্তু দায় এড়িয়ে গিয়েছেন অভিযুক্ত কাউন্সিলর টোটন সাসপিল্লি। তাঁর দাবি, “হাসপাতালে কোনও গোলমাল হয়নি। আমি কোনও গোলমালের সঙ্গে যুক্ত নই।”

ঘটনাটা ঠিক কী?

প্রহৃত ঠিকাদার চন্দন সেনগুপ্তের অভিযোগ, তাঁর অধীনে কাজ করা এক ঠিকাকর্মীকে কাজ থেকে বাদ দিতে হবে— এমনই দাবি করেছিলেন কাউন্সিলর টোটন সাসপিল্লি। রাজি না-হওয়ায় হাসপাতালের ক্যান্টিনেই তাঁকে মারধর করেন কাউন্সিলরের নেতৃত্বে ১০-১২জন। সে সময় ওখানেই ছিলেন হাসপাতাল সুপারের গাড়ির চালক মনোরঞ্জন দাস। তাঁকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। দু’জনেরই চিকিৎসা করা হয়েছে। চন্দনবাবুর এখনও ইএনটি বিভাগে চিকিৎসাধীন। একটু সুস্থ হলেই থানায় অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। মেদিনীপুর পুরসভার বটতলাচকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল। এলাকাটি ১২ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত। অভিযুক্ত টোটন সাসপিল্লি এই ওয়ার্ডেরই কাউন্সিলর। চন্দনবাবু বলেন, ‘‘দুপুরে ক্যান্টিনের একটি ঘরে ছিলাম আমি। আচমকাই ১০-১২ জন আমার উপর চড়াও হয়। সঙ্গে ছিলেন কাউন্সিলরও। আমার এক কর্মীকে আমি আর কাজে রাখব না— এই মর্মে মুচলেকা লিখিয়ে নিতে চেয়েছিলেন ওঁরা। আমি দিইনি। তাই মারধর করল।”

কিন্তু কেন এক ঠিকাকর্মীকে কাজ থেকে বাদ দেওয়ার দাবি জানালেন কাউন্সিলর? টোটন সাসপিল্লি অভিযোগ অস্বীকার করলেও, তাঁর এক অনুগামী বলেছেন, “ওই কর্মী এক মহিলার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছে। তাই দাদা রেগে গিয়েছেন।”

স্কুলে চুরি। ফের চুরি হল কালিয়াচকের জালালপুর হাইস্কুলে। বুধবার রাতে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের ঘরের তালা ভেঙে একটি ল্যাপটপ, একটি কম্পিউটার ও আলমারি ভেঙে নথি চুরি হয়। বৃহস্পতিবার প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান ছিল। সকালে স্কুলে শিক্ষকরা এসে প্রধান শিক্ষকের ঘরের তালা ভাঙা দেখতে পান। কালিয়াচক থানার পুলিশ তদন্তে আসে।

Midnapore Medical College and Hospital Councillor
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy