রবিবারের সকালে ফোনে প্রথম বাক্য শুনেই ছিটকে উঠলেন তিনি। সটান একের পর এক বলে দিলেন ‘ রং নাম্বার’, ‘ মশকরা করছেন?’, ‘ মাথা খারাপ নাকি’ ইত্যাদি। ফোনের অন্য পারে তখন গলায় কাকুতি মিনতি ঝরিয়ে দলের কর্মী তথা এক গ্রামীণ চিকিৎসক বললেন, “স্যার, হাতুড়িদের নয় হাতুড়েদের।” পটাশপুর এলাকায় বামেদের হাতুড়ির দল বলেও ডাকে অনেকে। তাই পটাশপুরের বিধায়ক তথা মন্ত্রী জ্যোতির্ময়বাবুর চমকে ওঠাই স্বাভাবিক। অন্য সময় হলে আলাদা কথা, ভোটযুদ্ধকালীন ‘ হা’ শুনলেই হাতুড়ির কথাই মনে আসবে। দলের এক কর্মী ভেঙেই বললেন বিষয়টা। এ দিন মঙলামাড়োর একটি স্কুলে বিধানসভা এলাকার গ্রামীণ চিকিৎসকদের একটি সম্মেলনে তাঁর আমন্ত্রণ ছিল। হাতুড়েদের সম্মেলনকে তিনি ভেবে বসেন হাতুড়িদের সম্মেলন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy