E-Paper

ডোবে গ্রাম, নদী খুঁড়ে নাব্যতার খোঁজ

ওই দুই এলাকার মাঝ দিয়ে বয়ে গিয়েছে নদী। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বছরের অন্যান্য সময় নদীতে জল না-থাকলেও বর্ষায় তা ফুলেফেঁপে ওঠে।

মাটি তোলার যন্ত্রে নদী খনন। উত্তর ফরোয়ার্ড নগরে।

মাটি তোলার যন্ত্রে নদী খনন। উত্তর ফরোয়ার্ড নগরে। নিজস্ব চিত্র।

সৌম্যদ্বীপ সেন

শেষ আপডেট: ০৭ জুন ২০২৫ ১০:৩১
Share
Save

ফি বছর নদীর জলে প্লাবিত হয় গ্রাম। প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ। তাই এ বার প্রশাসনের ভরসায় না-থেকে চাঁদা তুলে নদীর খননের কাজে হাত লাগালেন গ্রামের বাসিন্দারা। কালচিনি ব্লকের উত্তর ফরোয়ার্ড নগরের বাসিন্দারা। সম্প্রতি, নদীর নাব্যতা বাড়াতে চাঁদা তুলে নদী খনন করেন দক্ষিণ ফরোয়ার্ড নগরের বাসিন্দারা। সেই একই পথে হাঁটলেন উত্তর ফরোয়ার্ড নগরের বাসিন্দারাও। শুক্রবার কাজ শুরু হয়।

ওই দুই এলাকার মাঝ দিয়ে বয়ে গিয়েছে নদী। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, বছরের অন্যান্য সময় নদীতে জল না-থাকলেও বর্ষায় তা ফুলেফেঁপে ওঠে। প্রতি বছর নদীতে পলি জমা হওয়ায় নদীতল উঁচু হয়ে গিয়েছে। বৃষ্টিতে নদীর জলে গোটা এলাকা প্লাবিত হয়। বাসিন্দাদের কথায়, নদীর নাব্যতা বাড়াতে প্রশাসন উদ্যোগী না-হওয়ায় নিজেরাই চাঁদা তুলে নদী খনন শুরু করেছেন।

উত্তর ফরোয়ার্ড নগর এলাকার বাসিন্দা বাপ্পা বসাক বলেন, ‘‘দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে এই এলাকায় বসবাস করছি। প্রতি বছরই নদীর জল এলাকায় প্রবেশ করে। কারও কোনও ভ্রূক্ষেপ নেই তা নিয়ে।’’

এ বিষয়ে দক্ষিণ ফরোয়ার্ড নগর এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য তৃণমূলের পরিমল সরকার জানান, ‘‘প্রশাসনের ভরসা না-করে, এখন স্থানীয় বাসিন্দাদের নিজেদের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে এসেছেন।’’

উত্তর ফরোয়ার্ড নগর এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য অমূল্যরতন রায় বলেন, ‘‘প্রশাসনের তরফে কোনও সাহায্য না-মেলায় আমরা নিজেরাই এলাকার বাসিন্দা ও পার্শ্ববর্তী পার্টের পঞ্চায়েতের সাহায্যে এই খনন কাজ শুরু করেছি। আশা করছি এ বছর বর্ষায় আর ভোগান্তি পোহাতে হবে না।’’

যদিও, এ বিষয়ে কালচিনি বিডিও মিঠুন মজুমদার বলেন, ‘‘এমন কোনও অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। এলে সমাধানের চেষ্টা করব।’’

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Kalchini

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

এটি একটি প্রিন্ট আর্টিক্‌ল…

  • এমন অনেক খবরই এখন আপনার হাতের মুঠোয়

  • সঙ্গে রোজ পান আনন্দবাজার পত্রিকার নতুন ই-পেপার পড়ার সুযোগ

  • ই-পেপারের খবর এখন শুধুই ছবিতে নয়, টেক্সটেও

প্ল্যান সিলেক্ট করুন

মেয়াদ শেষে আপনার সাবস্ক্রিপশন আপনাআপনি রিনিউ হয়ে যাবে

মেয়াদ শেষে নতুন দামে আপনাকে নতুন করে গ্রাহক হতে হবে

Best Value
এক বছরে

৫১৪৮

১৯৯৯

এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।
*মান্থলি প্ল্যান সাপেক্ষে
এক মাসে

৪২৯

১৬৯

এক মাস পূর্ণ হওয়ার পর আপনাকে আবার সাবস্ক্রিপশন কিনতে হবে। শর্তাবলী প্রযোজ্য।