প্রতীকী ছবি।
বড়সড় নাশকতা চালানোর উদ্দেশ্যেই বানানো হচ্ছিল বিস্ফোরক!
শুক্রবার মাঝরাতে দার্জিলিঙের সুপার মার্কেট এলাকায় বিস্ফোরণের তদন্তে নেমে প্রাথমিক ভাবে এমনই ধারণা পুলিশ ও গোয়েন্দাদের। বিস্ফোরণের তীব্রতা দেখে তদন্তকারীদের অনুমান, বেশ কিছু দিন ধরেই ওই এলাকায় মজুত করা হচ্ছিল বিস্ফোরক। তবে, কে বা কারা এই ঘটনার পিছনে জড়িত, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানাতে পারেননি তদন্তকারীরা। বিস্ফোরণের সঙ্গে পাহাড়ে চলতি আন্দোলনের কোনও যোগ আছে কি না, সে বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শনিবার সকালেই ঘটনাস্থলে আসেন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। বিস্ফোরকের নমুনা সংগ্রহ করেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: মাঝরাতে জোরালো বিস্ফোরণ দার্জিলিঙে
এ দিকে, গত কাল রাতের বিস্ফোরণের ফলে এলাকার প্রায় ৫০টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বহু দোকানের শাটার ফুটো হয়ে গিয়েছে। ভেঙে গিয়েছে বহু জানালার কাঁচ। ফাটল দেখা দিয়েছে আশপাশের বেশ কিছু বাড়িতে। তবে, গত রাতের বিস্ফোরণে হতাহতের কোনও খবর নেই বলেই প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: বড় নাশকতার ছক, গুয়াহাটি স্টেশনে ১০ কেজির বোমা
শুক্রবার রাত ১২টা নাগাদ প্রবল বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দার্জিলিংয়ের সুপার মার্কেট এলাকা। রাতে বিকট শব্দে শহরের ক্লাবসাইড রোড, চকবাজার এলাকা কেঁপে ওঠে। ভয়ে অনেকে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। সেই মুহূর্তে আবার বিদ্যুৎ চলে যায়। তাতে আতঙ্ক বাড়ে আরও। দ্রুত ঘটনাস্থলে আসে দমকল, বিপর্যয় মোকাবিলার বাহিনী। যৌথ ভাবে ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশি-সিআইডি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy