Advertisement
E-Paper

টুকরো খবর

তিনি পুরসভায় তৃণমূলের প্রার্থী। কিন্তু, দেওয়াল লিখন দেখার পরে তিনি তৃণমূল না বামফ্রন্টের প্রার্থী, তা নিয়েই বিভ্রান্তি! সৌজন্যে তৃণমূল প্রার্থীর নামের আগে ‘কমরেড’ শব্দটির উল্লেখ থাকায়। এমনই আজব ঘটনা ঘটেছে রঘুনাথপুর পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী অমলা বাউরির নামের আগে কমরেড (কম:) শব্দটি লেখা রয়েছে। আ তাতেই বেধেছে ত বিপত্তি!

শেষ আপডেট: ০৮ এপ্রিল ২০১৫ ০১:১৫

তৃণমূলের ‘কমরেড’

নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথপুর

মাটির ঘরে ‘কমরেডের’ প্রচার। — নিজস্ব চিত্র।

তিনি পুরসভায় তৃণমূলের প্রার্থী। কিন্তু, দেওয়াল লিখন দেখার পরে তিনি তৃণমূল না বামফ্রন্টের প্রার্থী, তা নিয়েই বিভ্রান্তি! সৌজন্যে তৃণমূল প্রার্থীর নামের আগে ‘কমরেড’ শব্দটির উল্লেখ থাকায়। এমনই আজব ঘটনা ঘটেছে রঘুনাথপুর পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডে। এই ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী অমলা বাউরির নামের আগে কমরেড (কম:) শব্দটি লেখা রয়েছে। আ তাতেই বেধেছে ত বিপত্তি! কারণ, ‘কমরেড’ শব্দের ব্যবহার করেন বামপন্থীরাই। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কাছে এক প্রকার ব্রাত্যই এই ‘কমরেড’ শব্দটি। ওয়ার্ডের বেশ কিছু এলাকা ঘুরে চোখে পড়ছে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে এই ধরনের দেওয়াল লিখন। তবে এই ধরনের দেওয়াল লিখন আদৌও কোথাও লেখাই হয়নি বলে দাবি করেছেন ওয়ার্ডের তৃণমূল নেতা তথা অমলাদেবীর নির্বাচনী এজেন্ট সমীর বাউরি। ১০ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী নিয়ে প্রথম থেকেই বিপাকে পড়তে হয়েছে শাসকদলকে। এখানে তৃণমূল প্রথমে প্রার্থী হিসাবে দোলন সরকারের নাম স্থির করেছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে জানা যায় দোলনদেবী পুরসভার কর্মী। ফলে তড়িঘড়ি প্রার্থী করা হয় অমলাদেবীকে। তার উপরে আবার ‘কমরেড’-বিতর্ক। সিপিএমের রঘুনাথপুর শহর কমিটির সম্পাদক লোকনাথ হালদারের কটাক্ষ, ‘‘যতদূর জানি তৃণমূলে শিক্ষিত লোকজনের অভাব রয়েছে। এই ঘটনা তারই প্রতিফলন। ন্যূনতম রাজনৈতিক বোধবুদ্ধি থাকলে এই ঘটনা ঘটে না। এই ধরনের প্রচার করে ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল।’’

কংগ্রেসের প্রার্থী অভিযুক্ত

নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথপুর

ঠিকাদারের বকেয়া বিল আদায়ে পুরসভায় এসে বাস্তুকারকে হেনস্থা করার অভিযোগ উঠল বিদায়ী দলনেতা তথা ১১ ওয়ার্ডের কংগ্রেস প্রার্থী মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ, মঙ্গলবার দুপুরে মৃত্যুঞ্জয়বাবু পুরসভার বাস্তুকার বিজয় মনিকে হেনস্থা করেছেন। সেই মর্মে রঘুনাথপুরের মহকুমাশাসকের কাছে অভিযোগও জানিয়েছেন বিজয়বাবু। মহকুমাশাসক সুরেন্দ্রকুমার মীনা জানিয়েছেন, ‘‘অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’’ পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, তহবিলের অভাবে পুরসভাতে ঠিকাদারদের বিল দিতে সমস্যা তৈরি হয়েছিল। ১২ নম্বর ওয়ার্ডেও একই কারণে সমস্যায় কাজ করেও বিল না পেয়ে সমস্যায় পড়েছেন কিছু ঠিকাদার। ওই ওয়ার্ডের বিদায়ী কাউন্সিলর মৃত্যুঞ্জয়বাবু এ দিন সেই বিলের বিষয়েই পুরসভাতে এসেছিলেন। বাস্তুকার বিজয় মনি অবশ্য এ দিন অভিযোগ জানিয়ে বলেন, ‘‘পুরসভাতে এসে মৃত্যুঞ্জয়বাবু অশ্রাব্য গালাগাল করে হেনস্থা করেছেন।’’ বিজয়বাবুর দাবি তহবিলের সমস্যায় অনেক ঠিকাদারেরই বিলের সমস্যা হচ্ছে। সম্প্রতি তহবিল আসার পরে সেই বিলগুলি তৈরি করে মহকুমা প্রশাসনের কাছে তিনি দিয়ে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘‘বিল পাওয়ার ক্ষেত্রে আমার যা দায়িত্ব, ভূমিকা তা পালন করেছি। কিন্তু উনি শুনতে রাজী হননি।” মৃত্যুঞ্জয়বাবুর পাল্টা দাবি, ‘‘এক বছর আগে তাঁর ওয়ার্ডের কয়েকজন ঠিকাদার কাজ করার পরেও প্রায় তিন লক্ষাধিক টাকা বাকি রয়েছে। পুরসভার বাস্তুকার বিজয়বাবু ওই বকেয়া বিল মিটিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু এখনো বিল পায়নি তাঁরা। পুরসভায় সে নিয়ে কথা বলতে গিয়েছিলাম, কোনভাবেই কাউকে হেনস্থা করা হয়নি।’’

তৃণমূলের কোন্দল

নিজস্ব সংবাদদাতা • জামুড়িয়া

জলের কল বসানো নিয়ে ফের প্রকাশ্যে এল তৃণমূলের কোন্দল। সোমবার দুপুরে বর্ধমানের জামুড়িয়ার মদনতোড় পঞ্চায়েতের তালতোড় গ্রামে দু’পক্ষের হাতাহাতিতে আহত হন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান সাদ্দাম হোসেন-সহ দু’জন। পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি আয়ত্তে আনে। দু’পক্ষই পুলিশে অভিযোগ করেছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, এ দিন সকালে জামুড়িয়ার বিডিও, জনস্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধি, মদনতোড়ের প্রধান-সহ একটি প্রতিনিধি দল তালতোড় গ্রামে নতুন বসানো কলগুলি দেখতে যান। তখন প্রধানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু করেন এক দল তৃণমূল সমর্থক। নেতৃত্বে ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল নেতা কাজল মাঝি। বিক্ষোভকারীরা দাবি করেন, ঠিক জায়গায় কল বসানো হয়নি। বিডিও বিক্ষোভকারীদের পঞ্চায়েত অফিসে যেতে বলেন। এর মধ্যে প্রধানের এক দল অনুগামী তালতোড়ে পৌঁছলে সংঘর্ষ শুরু হয়। পুলিশ জানায়, তদন্ত শুরু হয়েছে। রাত পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি।

শ্লীলতাহানি, ধৃত

নিজস্ব সংবাদদাতা • নানুর

চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগে বছর ৫৫ এক প্রৌঢ়কে গ্রেফতার করল পুলিশ। সোমবার দুপুর বারোটা নাগাদ নানুর থানা এলাকায় ঘটনা। বছর নয়েকের ওই ছাত্রীকে তাঁর বাড়িতে একা পেয়ে, প্রৌঢ় শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ। মঙ্গলবার ছেলের মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে, অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁর অবশ্য দাবি, পুরনো বিবাদের জেরে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। পুলিশ জানায়, শ্লীলতাহানির অভিযোগে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য দিকে, সোমবারই বর্ধমানের মন্তেশ্বরের কুসুমগ্রাম পঞ্চায়েতের সিংহালী গ্রামে বধূকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। মহিলার অভিযোগে জানান, সকালে পাশেই খড়ি নদীর ধারে প্রাতকৃত্য সারতে গিয়েছিলেন তিনি। একটু দূরেই এলাকার তিন যুবক মদ্যপান করছিল। আচমকা অরুণ মাঝি নামে তাদেরই এক জন তাঁকে জাপটে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করে।

ঝড়ের সঙ্গে বৃষ্টি

নিজস্ব প্রতিবেদন

কয়েক দিনের হাঁসফাঁস করা গরমের হাত থেকে বাঁকুড়াবাসীকে কিছুটা স্বস্তি দিল বৃষ্টি। মঙ্গলবার বিকেলে ঝোড়ো হওয়া বয়ে যায় বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন ব্লকে। যা প্রায় দশ মিনিট স্থায়ী হয়। ঝড়ের পাশাপাশি বৃষ্টিও হয়। মাত্র আধঘন্টার মধ্যে ১০.৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। তাপমাত্রাও এক ঝটকায় অনেকটাই কমে যায়। ঝড়ের জেরে শালতোড়া, ছাতনা, বড়জোড়া, সোনামুখী সহ বেশ কিছু ব্লকে কয়েকটি বাড়ি ক্ষতিগ্র্স্ত হয়েছে। থেকে।” যাচ্ছে। জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, “ক্ষয়ক্ষতির এখনও বিস্তারিত রিপোর্ট আসেনি। বিডিও-রা তৈরি করছেন।’’ এ দিন বিকেলে ঝড়-বৃষ্টি হয় পুরুলিয়াতেও। পুরুলিয়া শহর লাগোয়া কয়েকটি জায়গায় গাছের ডাল ভেঙে পড়ে।

মাস পেরিয়েও বহাল জল-সমস্যা, ক্ষোভ

এলাকায় জল সরবরাহ ঠিক হয়নি এক মাসেও! তাই জল সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার দাবিতে মঙ্গলবার এলাকার মহিলারা বিডিও-র সঙ্গে দেখা করলেন। মানবাজারের বিডিও সায়ক দেব বলেন, ‘‘জল সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি একথা আমি জানি। সব সময় ট্যাংকার জোটানও সম্ভব হচ্ছে না। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের আধিকারিকদের সাথে আগে কথা বলেছি।’’ ঘটনা হল, কয়েকমাস আগে মানবাজারের পোদ্দারপাড়ার কলের জলে পোকা এবং দুর্গন্ধের অভিযোগ উঠেছিল। সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রচার হওয়ার পরে জেলা ও ব্লক প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। নতুন পাইপ লাইন বসানোর কাজ শুরু করে। ব্লক প্রশাসনের উদ্যোগে ট্যাংকারে করে জল দেওয়া শুরু হয়। মঙ্গলবার মহিলারা বিডিওকে বলেন জল সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক না হওয়া অবধি তারা দূর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন। বাসিন্দা রীতা দত্ত, মালা বাউরিরা বলেন, ‘‘পাইপ লাইনের মাধ্যমে জল আসেনি। ট্যাংকারে করেও জল দেওয়া হচ্ছে না। খুব মুশকিলে পড়েছি! কবে যে অবস্থা স্বাভাবিক হবে কে জানে!’’

বিধিভঙ্গের অভিযোগ

তৃণমূলের বিরুদ্ধে ধর্মস্থান ও সরকারি জায়গায় ভোট প্রচারের অভিযোগ আনল সিপিএম। সম্প্রতি সিপিএমের তরফে রঘুনাথপুরের মহকুমাশাসকের কাছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে এ বিষয়ে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। মহকুমা প্রশাসনের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অজয় সেনগুপ্ত জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সিপিএমের অভিযোগ, রঘুনাথপুর পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে কবরস্থানের দেওয়ালে তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে দেওয়াল লিখন হয়েছে। এ ছাড়াও, নন্দুয়াড়া এলাকার তিনটি ওয়ার্ড সরকারি বিদ্যুতের খুঁটিতে শাসকদলের প্রার্থীদের সমর্থনে দলীয় পতাকা, ব্যানার টাঙানো হয়েছে। সিপিএমের শহর কমিটির সম্পাদক লোকনাথ হালদার বলেন, ‘‘পুরসভার বেশ কিছু এলাকায় নির্বাচনী বিধিভেঙে ভোট প্রচার শুরু করেছে তৃণমূল। প্রশাসনের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছি।’’ তবে সিপিএমের অভিযোগ মানতে চায়নি তৃণমূল।

পঞ্চায়েত কর্মী প্রহৃত

একটি মন্দির নির্মাণে চাঁদা দিতে অসম্মত হওয়ায় অফিসের মধ্যেই এক পঞ্চায়েত কর্মীকে মারধরের অভিযোগ উঠল। মঙ্গলবার আড়শা ব্লকের চাটুহাঁসা গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘটনা। স্থানীয় সূত্রের খবর, এ দিন এই পঞ্চায়েত অফিসে কয়েক জন এসে কর্মীদের এলাকায় মন্দির নির্মাণের জন্য চাঁদা দেওয়ার দাবি করেন। অফিসের কেউ কেউ আগন্তুকদের চাঁদা দিলেও কল্যাণ ঘোষাল নামে এক কর্মী চাঁদা দিতে অস্বীকার করেন। কল্যাণবাবুর অভিযোগ, ‘‘আমি চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় ওরা আমাকে মারধর করে। আমার চোখের নীচে কেটে গিয়েছে। পরে পঞ্চায়েতের প্রধান আমাকে পুরুলিয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।’’ আড়শার বিডিও মাধব বিসাই বলেন, ‘‘ওই পঞ্চায়েতে একটা ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। ওই কর্মী আমাকে লিখিত ভাবে জানালে পদক্ষেপ করা হবে।’’

উদ্ধার প্রৌঢ়া

গ্রাম লাগোয়া জঙ্গলে কিছুদিন ধরেই এক প্রৌঢ়া বসেছিলেন। কেউ কিছু খাবার দিলেও খাচ্ছিলেন না। শেষে বাসিন্দারা পুলিশে খবর দিলেন। মঙ্গলবার সকালে পুলিশ ওই প্রৌঢ়াকে উদ্ধার করে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করায়। মানবাজারের ঝাড়বাগদা গ্রামের ঘটনা। গ্রামবাসীদের একাংশ জানান, কয়েক দিন ধরে গ্রামের প্রান্তে ওই প্রৌঢ়া গাছতলায় বসে রয়েছেন। নাম ঠিকানা জানতে চাইলেও তিনি কথা বলছেন না। কিছু খাচ্ছেন না। মানবাজার গ্রামীণ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ভাগবত মাহাতো বলেন, ‘‘প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে, কয়েক দিন ওই প্রৌঢ়ার খাওয়া জোটেনি। তাঁর চিকিৎসার পাশাপাশি পরিচয় জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।’’

নজরুল মেলা

বিষ্ণুপুরের কে এম উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে হয়ে গেল তিন দিনের নজরুল মেলা। বিষ্ণুপুরের ভূমিপুত্র, প্রবাদপ্রতিম নজরুলগীতি শিল্পী জ্ঞান গোস্বামীর সঙ্গে কবি নজরুলের যুগলবন্দীর কথা স্মরণে রেখেই এই মেলার আয়োজন করেছিল স্থানীয় নজরুল চর্চা কেন্দ্র। সংস্থার কার্যকরী সভাপতি রবীন্দ্রনাথ পাত্র জানান, “তিন দিনের এই মেলায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পাশাপাশি ছিল আলোচনাচক্র, নজরুল সম্মাননা প্রদান ও চিত্র প্রদর্শনী।’’ মেলায় এসেছিলেন সর্বস্তরের মানুষ।

puru tukro
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy