রয়েছে অ্যালোপ্যাথি, আয়ুর্বেদ ও হোমিয়োপ্যাথি বিভাগ। তারই মধ্যে হোমিওপ্যাথি ভিড় টেনে নিচ্ছে অন্য বিভাগের। মানবাজার গ্রামীণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই জানাচ্ছেন, দৈনিক বিভিন্ন বিভাগে ৪০০ রোগী চিকিৎসা করাতে এলে, তার মধ্যে গড়ে ১০০ জন হোমিয়োপ্যাথি চিকিৎসা করাতে আসছেন। রোগীদের ভিড়ে গোলমাল হওয়ায় মাসখানেক আগে তাঁদের সামাল দিতে সিভিক ভলান্টিয়ারও মোতায়েন করতে হয়েছে।
মানবাজারের বিএমওএইচ রামকৃষ্ণ হেমব্রম বলেন, ‘‘আমাদের হাসপাতালে হোমিয়োপ্যাথি বিভাগে রোগীর চাপ বেশি। চিকিৎসক প্রদ্যোৎ দাসই রোগী দেখেন, ওষুধও তৈরি করেন। তাঁকে সাহায্য করার জন্য এক জন সহায়ক চাওয়া হয়েছে। হাসপাতালে কর্মী বাড়ন্ত বলে তাঁকে সহায়ক দেওয়া সম্ভব হয়নি।’’
জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক অনিলকুমার দত্ত বলেন, ‘‘মানবাজার গ্রামীণ হাসপাতালে হোমিয়োপ্যাথি চিকিৎসা করাতে অনেকে আসছেন। সেখানে এক জন সহায়কের প্রয়োজন বলে জানি। আগামী বছরের গোড়ার দিকে, কিছু স্বাস্থ্য কর্মী নিয়োগ করা হবে বলে দফতর সুত্রে জেনেছি। প্রয়োজন ভিত্তিক বিভিন্ন ব্লকে ওই স্বাস্থ্য কর্মীদের পাঠানো যেতে পারে।’’