Advertisement
E-Paper

চৈত্র সেলের বাজারে ক্রেতা দেখে হাজির ভোট প্রার্থীরাও

কড়া রোদ আর লু-র দাপট উপেক্ষা করেই চৈত্র সেলের শেষ রবিবারের কেনাকাটা জমল বাঁকুড়া জেলার বাজারগুলিতে। হাসি ফুটল ব্যবসায়ীদের মুখেও। সেই ভিড়ে প্রচার সেরে খুশি ভোটের প্রার্থী ও রাজনৈতিক কর্মীরাও।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ এপ্রিল ২০১৪ ০২:০৫
ক্রেতারা মজলেন কেনাকাটায়। রবিবার বাঁকুড়া শহরে। —নিজস্ব চিত্র।

ক্রেতারা মজলেন কেনাকাটায়। রবিবার বাঁকুড়া শহরে। —নিজস্ব চিত্র।

কড়া রোদ আর লু-র দাপট উপেক্ষা করেই চৈত্র সেলের শেষ রবিবারের কেনাকাটা জমল বাঁকুড়া জেলার বাজারগুলিতে। হাসি ফুটল ব্যবসায়ীদের মুখেও। সেই ভিড়ে প্রচার সেরে খুশি ভোটের প্রার্থী ও রাজনৈতিক কর্মীরাও।

চৈত্রের গোড়াতেই বাড়াবাড়ি রকমের গরম পড়ে যাওয়ায় কপালে ভাঁজ পড়েছিল ব্যবসায়ীদের তবে কি এ বার সেলের বাজার জমবে না? দাবদাহ সারা মাস ধরে চললেও প্রতিদিনই বিকেলের পর দোকানে উপচে পড়েছে ক্রেতাদের ভিড়। গলদঘর্ম হয়ে ক্রেতাদের হাতে হাতে জিনিসপত্র তুলে দিয়েছেন তাঁরা। বাঁকুড়া শহরের মাচানতলার রেডিমেড জামাকাপড়ের ব্যবসায়ী কৌশিক বসু, নয়ন দাস বলেন, “গরম উপেক্ষা করেও মানুষ এসেছেন কেনাকাটা করতে। অন্য বছর এই সময় দিনে গরম ও বিকেলে ঝড়-বৃষ্টির দাপটে মানুষ বেরোতে পারেন না। এ বার দিনে গরম থাকলেও বিকেলে ঝড়বৃষ্টি ছিল না। তাই সেলে মোটের উপর ভালই ব্যবসা হল।”

দক্ষিণ বাঁকুড়ার খাতড়া বাজারের রেডিমেড ব্যবসায়ী মহাপাত্র বলেন, “মানুষের ঢল নেমেছিল বাজারে। চৈত্র সেলের বাজার ছিল বেশ গরম। বছর শেষে যা ব্যবসা হল, তাতে আমরা খুশি।” বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের অন্যতম ব্লক রানিবাঁধের বাসিন্দা জয়ন্ত মাহাতো, শ্যামলী মুর্মুরা জানালেন, পুজো-পরবের সময় জিনিসপত্রের দাম বেশি থাকে। চৈত্র সেলে অনেক কম দামে জিনিস পত্র পাওয়া যায়। তাই এই সময়ে তাঁরা প্রায় সারা বছরের কেনাকাটা করে ফেলেন। এবারেও করেছেন।

chaitra sale bankura
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy