Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
West Bengal Municipal Election 2021

West Bengal municipal election 2021: হাওড়া-বালিকে আলাদা করার বিলে সই করলেন রাজ্যপাল, হাই কোর্টে জানাল রাজ্য

বৃহস্পতিবার কলকাতা হাই কোর্টে পুরভোট সংক্রান্ত মামলার শুনানির পর রাতেই রাজ্যপাল ওই বিলে সই করেন বলে জানা যায়।

হাওড়া ও বালি পুরসভার বিলে অবশেষে সই করলে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।

হাওড়া ও বালি পুরসভার বিলে অবশেষে সই করলে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৪ ডিসেম্বর ২০২১ ১৬:১২
Share: Save:

হাওড়া ও বালি পুরসভার বিলে সই করেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। ‘দ্য হাওড়া মিউনিসিপাল কর্পোরেশন (সংশোধনী) ২০২১’ বিলে রাজ্যপালের স্বাক্ষরের বিষয়টি শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের বেঞ্চকে জানালেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়।

বৃহস্পতিবার কলকাতা হাই কোর্টে পুরভোট সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে হাওড়া ও বালি পুরসভায় ভোট নিয়ে অনিশ্চয়তার বিষয়টি ওঠে। এর পর বৃহস্পতিবার রাতেই রাজ্যপাল ওই বিলে সই করেন বলে জানা গিয়েছে।

এত দিন হাওড়া পুরসভার অধীনেই ছিল বালির এলাকা। বালি এলাকায় ১৬টি ওয়ার্ড রয়েছে। গত নভেম্বর মাসে বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশনে পাশ হয় হাওড়া ও বালি পুরসভাকে আলাদা করার ‘দ্য হাওড়া মিউনিসিপাল কর্পোরেশন (সংশোধনী) বিল ২০২১’।

বিল বিধানসভায় পাশ হলেও রাজ্যপাল এত দিন ওই বিলে সই না করায় কলকাতা ও হাওড়ায় একসঙ্গে পুরভোট করানো যায়নি বলেই শোনা গিয়েছে। ওই বিলে রাজ্যপাল সই করে থাকলে এ বার ভোট করাতে আর কোনও প্রতিবন্ধকতা থাকবে না। তা হলে, বৃহস্পতিবার পুরভোট সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে রাজ্য নির্বাচন কমিশন আদালতে যা জানিয়েছে, তা থেকে স্পষ্ট, হাওড়া পুরনিগমের ভোট হবে আগামী ২২ জানুয়ারি। আর বালি পুরসভায় ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হতে চলেছে।

১৮৬২ সালে তৈরি হয় হাওড়া পুরসভা। সেই সময় বালি ছিল হাওড়া পুরসভার অংশ। কিন্তু ১৮৮৩ সালে বালিকে হাওড়া থেকে আলাদা করে নতুন পুরসভা গঠন করা হয়েছিল। ২০১৫ সালের ১০ জুলাই পুনরায় বালিকে হাওড়ার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছিল।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE