Advertisement
E-Paper

খাবারের নমুনা নিতে পারবে পুলিশও

মৃত পশুপাখির মাংসের চোরা ব্যবসার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে কয়েক দফা ব্যবস্থা নিচ্ছে রাজ্য সরকার।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৫ মে ২০১৮ ০২:৪২

মৃত পশুপাখির মাংসের চোরা ব্যবসার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে কয়েক দফা ব্যবস্থা নিচ্ছে রাজ্য সরকার।

নতুন ব্যবস্থার মধ্যে আছে: খাদ্য দফতর এবং পুলিশকেও খাবারের নমুনা সংগ্রহের ক্ষমতা দেওয়া, বিশেষ রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধীকরণ বাধ্যতামূলক করা, নজরদারি আরও জোরদার করতে স্বাস্থ্য দফতর এবং পুলিশের ক্ষমতা বাড়ানো ইত্যাদি। আমজনতার অভিযোগ পেতে টোল-ফ্রি নম্বর চালু করার ভাবনাচিন্তাও চলছে সরকারি স্তরে। ভাগাড়-কাণ্ড প্রকাশ্যে আসার পরে এই সব সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের নতুন কমিটি।

সরকারি সূত্রের খবর, মাংস উৎপাদক, সরবরাহকারী এবং হোটেল-রেস্তরাঁকে নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে নাম রেজিস্ট্রি বা নথিভুক্ত করতে হবে অনলাইনে। সময়সীমা পেরিয়ে গেলে আবেদন গ্রাহ্য করা হবে না। নিবন্ধীকরণের শংসাপত্র প্রকাশ্যে রাখতে হবে। লিখিত ভাবে জানাতে হবে, সরকারি বিধি মেনেই ব্যবসা করছে সংশ্লিষ্ট সংস্থা। সেই দাবির সঙ্গে বাস্তব চিত্র মিলছে কি না, আচমকা হানা দিয়ে সরকারি খাদ্য পরীক্ষকেরা তা খতিয়ে দেখতে পারেন।

এত দিন পর্যন্ত পুরসভার খাদ্যের গুণমান পরীক্ষকেরাই শুধু খাবারের নমুনা সংগ্রহ করতে পারতেন। এ বার খাদ্য দফতর এবং পুলিশকেও সেই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। কলকাতা পুরসভায় আরও খাদ্য পরীক্ষক নেওয়া হচ্ছে। ‘‘প্রথমে বড় ও মাঝারি হোটেল-রেস্তরাঁয় এই বিধি চালু হচ্ছে। পরে রাস্তার ধারের খাবার দোকানের জন্য বিধি তৈরি করা হবে,’’ বলেন এক প্রশাসনিক কর্তা।

কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকার কয়েকটি ভাগাড়ে বিদ্যুৎচুল্লি বসানোর ছাড়পত্র দিয়েছে সরকারি কমিটি। ভাগাড়ে সিসি ক্যামেরা বসিয়ে নজরদারির বাড়তি বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। পরিকাঠামো বাড়ানো হচ্ছে বিভিন্ন খাদ্য পরীক্ষাগারের।

Carcass Meat State Government Nabanna Kolkata Police
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy