শহরের তিন ভাগের এক ভাগ গাছে ঢাকা। অথচ দূষণ ভয়াবহ। নদীর জলে দূষণ এতটাই যে পেটে গেলে অসুস্থ হওয়ারও সম্ভাবনা। শুক্রবার দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলে পরিবেশের ভারসাম্য নিয়ে বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ও রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত একটি আলোচনাচক্রে এমনই উদ্বেগ প্রকাশ করলেন রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র। তিনি বলেছেন, ‘‘দূষণের মাত্রা অনেকখানি নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে। কিন্তু যা আছে তা-ও উদ্বেগজনক।’’ পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছরে বেশ কিছু কারখানা বন্ধ হওয়ায় দুর্গাপুর শহরে ভাসমান ধূলিকণার পরিমাণ কমেছে। কিন্তু শিল্পতালুক লাগোয়া এলাকা বা জাতীয় সড়কের আশপাশেতা এখনও অনেকটাই বেশি। খনি থেকে নানা ভাবে দূষণ ছড়ানোরও অভিযোগ ওঠে। ইসিএলের ডিরেক্টর (প্রজেক্ট অ্যান্ড প্ল্যানিং) একে সিংহ বলেছেন, ‘‘দূষণ রোধে হাজার হাজার গাছ লাগানোর কাজ চলছে।’’ বেঙ্গল চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি সুতনু ঘোষ বলেন, ‘‘শিল্পায়ন বা উন্নয়ন করতে গিয়ে পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্রের ক্ষতি করা অনুচিত।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy