প্রতীকী ছবি।
রাজ্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ মহল গরম এড়িয়ে ভোট করার পক্ষে। ফলে অনেক আগে থেকেই শীতে পঞ্চায়েত ভোটের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা ছিল প্রশাসনের অন্দরে। সূত্রের ধারণা, নতুন বছরের গোড়ায় জানুয়ারি মাসে ভোট করানোর একটা ভাবনাচিন্তা রয়েছে সংশ্লিষ্ট মহলে। তবে তা না হলে মাধ্যমিক-উচ্চমাধ্যমিকের পরে হওয়ার একটা সম্ভাবনা দেখছেন প্রশাসনিক পর্যবেক্ষকদের অনেকে।
সংশ্লিষ্ট মহলের যুক্তি, ফেব্রুয়ারি বা মার্চ মাসে মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা হয়। তার আগে মাইক বাজিয়ে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা থাকাই স্বাভাবিক। তাই জানুয়ারি মাসে কোনও কারণে ভোট করানো সম্ভব না হলে মার্চ-এপ্রিল নাগাদ ভোটের একটা সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে। সূচি মানলে আগামী বছর মে মাসে নতুন পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন হওয়ারই কথা রয়েছে।
নতুন বছরের গোড়ায় ভোটের সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। প্রশাসনিক পর্যবেক্ষকদের অনেকের মতে, আসন সংরক্ষণ এবং সীমানা পুনর্বিন্যাসের (ডিলিমিটেশন) জটিল কাজ শেষের পথে। আজ, বুধবার তার খসড়া তালিকা প্রকাশ হওয়ার কথা। তা নিয়ে মতামত গ্রহণের পরে চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ হবে। তবে সম্ভাব্য নভেম্বরের মধ্যে তা চূড়ান্ত হওয়ার কথা। সে ক্ষেত্রে বাকি প্রস্তুতি সেরে ফেলতে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের খুব বেশি সময় লাগবে না। আবার বেশ কয়েক মাস আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই জানান, যে কোনও সময়েই ভোট ঘোষণা হতে পারে। তাঁর পরামর্শ ছিল, দ্রুত প্রকল্পের কাজ শুরু করা হোক। ভোট ঘোষণা হলে তা সম্ভব নয় বলে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy