Advertisement
E-Paper

কৃষ্ণাঙ্গ কিশোরকে হাতকড়া, ফের বিতর্কে মার্কিন প্রশাসন

বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না মার্কিন প্রশাসনের। সম্প্রতি আহমেদের ঘটনার পর ধর্মবৈষম্যকে কেন্দ্র করে বিশ্ব জুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেই ঝড়ের গতিবেগ আরও বাড়িয়ে তুলল শুক্রবারের ক্যালিফোর্নিয়ার ঘটনা।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১৭:৩৫
এই সেই বিতর্কিত দৃশ্য। ছবি: টুইটার।

এই সেই বিতর্কিত দৃশ্য। ছবি: টুইটার।

বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না মার্কিন প্রশাসনের। সম্প্রতি আহমেদের ঘটনার পর ধর্মবৈষম্যকে কেন্দ্র করে বিশ্ব জুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। সেই ঝড়ের গতিবেগ আরও বাড়িয়ে তুলল শুক্রবারের ক্যালিফোর্নিয়ার ঘটনা।

এক কৃষ্ণাঙ্গ কিশোরকে রাস্তায় ফেলে জোর জবরদস্তি হাতকড়া পরায় ক্যালিফোর্নিয়া পুলিশ। যে ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘ভাইরাল’ হতে খুব বেশি সময় নেয়নি। তা ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মার্কিন প্রশাসনের বিরুদ্ধে নতুন করে বিতর্ক উস্কে দিয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, ওই কিশোর কৃষ্ণাঙ্গ বলেই কি এই ঘটনা?

কী রয়েছে ভিডিওতে? আর কেনই বা তাকে হাতকড়া পরানো হল?

ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, রাস্তার উপরে পড়ে রয়েছে ওই কিশোর। তাকে ঘিরে রয়েছে ৯ জন পুলিশ, যারা জোরজবরদস্তি তাকে হাতকড়া পরাচ্ছে। এক জন পুলিশকর্মী তাঁর লাঠি দিয়ে ওই কিশোরকে চেপে ধরে রয়েছেন। চলছে মারধরও। তার দোষ একটাই। বাস লেনে হাঁটাচলা করছিল সে। পুলিশ অবশ্য ওই কিশোরের গ্রেফতারির পিছনে আইনের দোহাই-ই দিয়েছে। বিতর্ক এড়াতে পুলিশের বক্তব্য, বাস লেনটি হাঁটাচলার জায়গা নয়। এতে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এটি বেআইনি।

নিরস্ত্র এক কিশোরের উপরে পুলিশের এই অত্যাচার কিন্তু মেনে নিতে পারেননি পথচলতি মানুষ। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, সে বেআইনি কাজ করেছে বটে। কিন্তু ১৬ বছরের ওই কিশোরের সঙ্গে মোটেই ঠিক কাজ করেনি পুলিশ। তৎক্ষণাৎ প্রতিবাদ করেন তাঁরা। তাঁদেরই এক জন ভিডিওটি পোস্ট করেন। যা ইতিমধ্যে ১০ হাজারেরও বেশি লোক দেখেছেন।

সম্প্রতি শিক্ষককে নিজের বানানো ডিজিটাল ঘড়িটি দেখাতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হয়েছেন কৃষ্ণাঙ্গ আহমেদ। তাঁর বানানো ঘড়িটিকে ‘বোমা’ বলে সন্দেহ করা হল। কৃষ্ণাঙ্গ হওয়াতেই তাঁর প্রতি এই সন্দেহ বলে বিতর্ক ওঠে। গ্রেফতার করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তাঁকে জেরা করে পুলিশ।

aparthied california police black teen us black teen handcuff
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy