Advertisement
E-Paper

জামার নীচে লুকোনো ৩২০টি ট্যারেন্টুলা, শতাধিক বিছে, পাচার করতে গিয়ে বিমানবন্দরে ধৃত যুবক

বিমানবন্দর সূত্রে খবর, যুবকের জামার নীচে পেটের কাছে একটি ব্যাগে রাখা ছিল ৩২০টি ট্যারেন্টুলা, ১১০টি বিছে এবং বেশ কয়েকটি বুলেট অ্যান্ট।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২১ নভেম্বর ২০২৪ ১২:৩০
যুবকের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া সেই ট্যারেন্টুলা। ছবি: সংগৃহীত।

যুবকের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া সেই ট্যারেন্টুলা। ছবি: সংগৃহীত।

সোনা, হিরে বা মূল্যবান ধাতুর পাচারের কথা হামেশাই শোনা যায়। এমনকি বিরল সরীসৃপ পাচারের ঘটনাও প্রকাশ্যে এসেছে। কিন্তু এ বার বড় বড় মাকড়সা, বিছে এবং বিরল পিঁপড়ে পাচারের ঘটনা প্রকাশ্যে এল। এই কীটগুলি পাচার করতে গিয়েই দক্ষিণ আমেরিকার পেরুতে ধরা পড়লেন দক্ষিণ কোরিয়ার এক যুবক।

সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, জর্জ চাভেস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, যুবকের জামার নীচে পেটের কাছে একটি ব্যাগে রাখা ছিল ৩২০টি ট্যারেন্টুলা, ১১০টি বিছে এবং বেশ কয়েকটি বুলেট অ্যান্ট। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, ফ্রান্স হয়ে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার কথা ছিল ধৃত যুবকের। কিন্তু তার আগেই ধরা পড়ে যান।

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, পেরুর মাদ্রে দে ডিয়স অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করে কীটগুলিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পাচার করা হচ্ছিল। এমন ভাবে পেটের সঙ্গে ব্যাগের মধ্যে ওই কীটগুলিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল যে, কোনও ভাবেই তা খালি চোখে ঠাওর করা সম্ভব ছিল না বলেই জানিয়েছেন এক তদন্তকারী আধিকারিক। জানা গিয়েছে, ৩২০টি ট্যারেন্টুলার মধ্যে ৩৫টি পূর্ণবয়স্ক। বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞ ওয়াল্টার সিলভা জানিয়েছেন, বিপন্ন প্রজাতির মধ্যে পড়ে ট্যারেন্টুলা। আন্তর্জাতিক বাজারে এই মাকড়সার কয়েক লক্ষ টাকা দাম। তাই পাচারের পরিমাণও বাড়ছে। শুধু পেরুই নয়, এই ধরনের বিপন্ন প্রজাতির কীট, সরীসৃপ প্রতিনিয়ত পাচার হচ্ছে কলম্বিয়া থেকেও।

Smuggling Tarantulas Spider
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy