দুর্নীতি মামলায় সাজা কাটছেন নওয়াজ শরিফ। —ফাইল চিত্র।
দেশদ্রোহের অভিযোগে গদিচ্যুত প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার জন্য যে আবেদন জমা পড়েছিল লাহৌর হাইকোর্টে, তা নিয়ে ২২ অক্টোবর পাক সরকারকে জবাব দিতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। সোমবার নওয়াজ শরিফ ছাড়াও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খকন আব্বাসি এবং পাকিস্তানের প্রথম সারির দৈনিকের সাংবাদিক সিরিল আলমেইদা হাজির ছিলেন আদালতে। পরবর্তী শুনানিতে শরিফ, আব্বাসি ও আলমেইদার কাছেও লিখিত জবাব চেয়েছে আদালত।
আলমেইদার নাম উড়ান নিষেধ তালিকা থেকে সরানোর কথাও বলেছে আদালত। তাঁর বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহারের কথা জানিয়েছে হাইকোর্ট। পরের শুনানি ২২ অক্টোবর।
পাকিস্তানে ভোটের দু’মাস আগে নওয়াজের সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন সিরিল। সেখানে নওয়াজের দাবি ছিল, ‘‘আমাকে সরিয়ে ইমরানকে ক্ষমতায় আনতে মাঠে নেমেছে সেনা।’’ সেই সাক্ষাৎকারেই ওঠে ২০০৮ সালের মুম্বই হামলার প্রসঙ্গও। নওয়াজ জানিয়েছিলেন, হামলাকারীরা পাকিস্তানিই। সেই মন্তব্য থেকেই বিতর্কের সূত্রপাত। নওয়াজের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহের মামলা করা হয়। সিরিলও এই সূত্রেই সরকারের রোষানলে পড়েন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy