E-Paper

কেন নিষিদ্ধ ‘বার্বি’, যুক্তি নির্মাতা সংস্থার

আগামী ২১ জুলাই আমেরিকা ও ভিয়েতনামে মুক্তি পাওয়ার কথা ‘বার্বি’ ছবিটি। বিতর্ক ঘনিয়েছে ছবির একটি দৃশ্যকে ঘিরে।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৩ ০৬:৪৭
An image of Barbie

বিতর্ক ঘনিয়েছে ‘বার্বি’ ছবির একটি দৃশ্যকে ঘিরে। —ফাইল চিত্র।

রাজনৈতিক তরজার জেরে ওয়ার্নার ব্রাদার্সের বার্বি ছবিটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ভিয়েতনাম সরকার। ফিলিপিন্সের সিনেমা সংক্রান্ত বোর্ড ছবি নিষিদ্ধ করার বিষয়ে ভাবনা-চিন্তা করছে। এই পরিস্থিতিতে ছবিটির সপক্ষে যুক্তি দিয়ে মুখ খুলল নির্মাতা সংস্থা।

আগামী ২১ জুলাই আমেরিকা ও ভিয়েতনামে মুক্তি পাওয়ার কথা ‘বার্বি’ ছবিটি। বিতর্ক ঘনিয়েছে ছবির একটি দৃশ্যকে ঘিরে। সেখানে দক্ষিণ চিন সাগরে ‘নাইন-ড্যাশ লাইন’ নামে চিনের তৈরি জলসীমাকে বার্বির মানচিত্রে দেখা গিয়েছে। ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্সের মতো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি তাতেই চটেছে। তাদের অভিযোগ, দক্ষিণ চিন সাগরে ওই সীমারেখা টেনে দখলদারি করেছে বেজিং। নিজেদের এলাকা বলে যে অংশটি দাবি করেছে চিন, তা আসলে ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্সের অংশ। আর তাকেই মান্যতা দিয়েছে ওই সিনেমা।

‘ওয়ার্নার ব্রাদ্রার্স’ অবশ্য তাদের ছবিতে দোষের কিছু দেখছে না। তারা জানিয়েছে, ‘শিশুসুলভ ভঙ্গিতে বার্বি ছবিতে রঙিন মানচিত্র আঁকা হয়েছে। সেখানে নেহাতই মজার ছলে ওই সীমারেখাটি দেখানো হয়েছে। কাউকে আঘাত করার জন্যে নয়।’’

ভিয়েতনাম ছবিটি ইতিমধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও ফিলিপিন্স সরকার এখনও তাদের চূড়ান্তসিদ্ধান্ত জানায়নি।

২০১৬ সালে রাষ্ট্রপুঞ্জের অনুমোদনপ্রাপ্ত একটি আদালত বেজিংয়ের তৈরি এই জলসীমাকে বেআইনি বলে খারিজ করে দেয়। এমনকি ওই এলাকার একটা বিস্তীর্ণ অঞ্চলকে ফিলিপিন্সের বিশেষ আর্থিক অঞ্চল (এক্সক্লুসিভ ইকনমিক জ়োন) বলে ঘোষণা করে তারা। তবে সেই রায় খারিজ করে দেয় বেজিং। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের মধ্যে বিবাদএখনও মেটেনি।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Barbie Controversy Vietnam

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy