শৈশব পেরনোর আগেই সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি আজ এক স্বপ্নের নাম
যাত্রা শুরু মাত্র কয়েক বছর আগেই। কিন্তু শৈশব পার হওয়ার আগেই সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি আজ এক স্বপ্নের নাম। আর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গণজ্ঞাপন ও সাংবাদিকতা (মাস কমিউনিকেশন অ্যান্ড জার্নালিজম) বিভাগ আজ বহু শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের সওদাগর। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মাধ্যমের সীমানা পেরিয়ে গণমাধ্যম আজ ডিজিটাল। গতানুগতিক সাংবাদিকতার পাশাপাশি এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা বর্তমানে ওটিটি, সোশ্যাল মিডিয়া আর কনটেন্ট তৈরির জগতে প্রবেশেরও স্বপ্ন দেখছে। আর সেই জন্যই তাদের পছন্দ সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি। আধুনিক দুনিয়ার চাহিদার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে এবং আধুনিক প্রজন্মের স্বাভাবিক প্রযুক্তিগত দক্ষতার কথা ভেবেই এখানকার পাঠ্যক্রম তৈরি করা হয়। জোর দেওয়া হয় পেশাদারি দক্ষতা গড়ে তোলার দিকেও।
কোর্সে থিওরি পড়ানোর পাশাপাশি কার্যক্ষেত্রে সেই থিওরির যথাযথ প্রয়োগ কী ভাবে করতে হবে, তাও শেখানো হয় ছাত্র-ছাত্রীদের। প্রতি পেপারেই তাই ব্যবহারিক প্রকল্প (প্র্যাক্টিক্যাল প্রজেক্ট) করার উপর জোর দেওয়া হয়। গণজ্ঞাপন ও সাংবাদিকতা বিভাগের অত্যাধুনিক পরিকাঠামো শিক্ষার্থীদের জন্য সব সময় উন্মুক্ত। শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে ক্লাসের সময়ের বাইরেও অনুশীলন করতে পারে তারা। উন্নত প্রযুক্তির ক্যামেরা, টেলিভিশন ও রেডিয়ো স্টুডিয়ো এবং প্রয়োজনীয় সব সফ্টওয়্যার রয়েছে এখানে। প্রতি বছর শিক্ষার্থীদের নিজ উদ্যোগে তৈরি স্বল্পদৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র (শর্ট ফিল্ম), বিজ্ঞাপন (অ্যাড ফিল্ম), জনসংযোগ প্রচার (পিআর ক্যাম্পেইন), স্থিরচিত্র (স্টিল ফোটোগ্রাফি), রেডিয়ো অনুষ্ঠান ইত্যাদি প্রমাণ করে যে তারা সঠিক পথেই এগিয়ে চলেছে।
সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল উপস্থিতি আজ চোখে পড়ার মতো। টাইমস নাও, নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, নিউজ এক্স, এএনআই-এর মতো মিডিয়া হাউজের পাশাপাশি ফর্টিস হাসপাতাল বা অ্যামাজনের মতো কর্পোরেট সেক্টরে ছড়িয়ে রয়েছে তারা। আধুনিক ডিজিটাল মার্কেটিং বা জনসংযোগ দুনিয়াতেও তাদের স্বচ্ছন্দ বিচরণ। এই যুগের অন্যতম আকর্ষণীয় পেশা অ্যানিমেশন ও গ্রাফিক্স বিভাগও রয়েছে এখানে। শিক্ষার্থীদের অনুশীলনের জন্য ম্যাক ল্যাবে রয়েছে আধুনিক ডিজিটাল দুনিয়ায় প্রয়োজনীয় সব রকম সফটওয়্যার। গত দু’বছর ধরে কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলার ডিজিটাল পার্টনার হিসাবে নিজেদের তুলে ধরেছে সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি। আর সেই বিশাল কর্মযজ্ঞের দায়িত্বভার সামলাচ্ছে এই বিভাগের শিক্ষার্থীরাই। যা একই সঙ্গে তাদের সব থেকে বড় পুরস্কার এবং চ্যালেঞ্জও বটে!
এই প্রতিবেদনটি ‘সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি’র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy