কোনও অসুস্থতার কারণে রোগীরা ‘আইসিইউ’তে ভর্তি হলে প্রায়শই একটা বিষয় শোনা যায়– ‘মাল্টিড্রাগ রেজ়িস্ট্যান্ট অর্গানিজ়ম’ (MDRO)। তবে সাধারণ মানুষের মধ্যে অনেকে এই বিষয়টির সঙ্গে এখনও ততটাও পরিচিত নন। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ২০৪০ সালে যত জনের হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হবে, তার চেয়ে বেশি মানুষ এই ‘মাল্টিড্রাগ রেজ়িস্ট্যান্ট অর্গানিজ়ম’ সংক্রমণে আক্রান্ত হবেন।
কিন্তু কী এই ‘মাল্টিড্রাগ রেজ়িস্ট্যান্ট অর্গানিজ়ম’? কী ভাবে এই সংক্রমণ ছড়ায়?
আনন্দবাজার অনলাইনের সঙ্গে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এইচ পি ঘোষ হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার কনসালট্যান্ট চিকিৎসক হীরক ভট্টাচার্য এই বিষয়ে সবিস্তার আলোচনা করেছেন।
বিশদে জানতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন:
‘মাল্টিড্রাগ রেজ়িস্ট্যান্ট অর্গানিজ়ম’ নিয়ে আলোচনায় চিকিৎসক হীরক ভট্টাচার্য
চিকিৎসক ভট্টাচার্যের মতে, “এই ‘মাল্টিড্রাগ রেজ়িস্ট্যান্ট অর্গানিজ়ম’ সংক্রমণকে প্রতিরোধ করতে এখন অনেক ধরনের নতুন নতুন অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে রোগীর সুস্থতার হারও অনেক গুণ বেড়ে গিয়েছে। তবে, এই সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে হলে ‘আইসিইউ’য়ে সুষ্ঠু ভাবে সমস্ত সুরক্ষাবিধি মেনে চলা খুব দরকার।”
পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আরও বলেন, “এই ‘মাল্টিড্রাগ রেজ়িস্ট্যান্ট অর্গানিজ়ম’ সংক্রমণ হয়েছে কি না, সেটা বোঝার জন্য সঠিক কালচার, মাল্টিপ্লেক্স পিসিআর জাতীয় পরীক্ষাগুলি করে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। এই সমস্ত ধরনের চিকিৎসা পরিষেবা ও পরিকাঠামো এইচপি ঘোষ হাসপাতালে রয়েছে।”
তাই রোগীদের উদ্দেশ্যে বিশেষ বার্তা যে, ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। সঠিক ভাবে রোগ নির্ধারণ করা গেলে চিকিৎসা পদ্ধতিও অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩৬৬৩৪৬৬৩৪
বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://hpghoshhospital.com/
এই প্রতিবেদনটি ‘এইচপি ঘোষ হাসপাতাল’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।