—প্রতীকী চিত্র।
আশার আলো দেখা গিয়েছিল গত অক্টোবরে। আমেরিকায় মূল্যবৃদ্ধির হার নেমেছিল ৩ শতাংশের নীচে (২.৯%)। নভেম্বরে তা আরও কিছুটা নেমেছে। হয়েছে ২.৭%। সম্প্রতি সে দেশের বাণিজ্য দফতরের প্রকাশ করা রিপোর্টে জানা গিয়েছে, মাসের নিরিখে নভেম্বরে মূল্যসূচক অক্টোবরের তুলনায় সরাসরি কমেছে। সাড়ে তিন বছর পর প্রথম। অর্থনীতিবিদদের মতে, এই তথ্য বিশ্ব অর্থনীতির কাছে সুখবর।
অর্থনীতিবিদদের বক্তব্য, সম্প্রতি আমেরিকায় কাজের বাজারের উন্নতি হয়েছে। মজুরিও বেড়েছে। মন্দার আশঙ্কা অতীত তো বটেই, উল্টে দাম কমার ফলে সাধারণ মানুষের হাতে থেকে যাচ্ছে খরচ করার জন্য বাড়তি টাকা। বাণিজ্য দফতর জানিয়েছে, গত মাসে বৈদ্যুতিন ও মেয়াদি ভোগ্যপণ্যের বিক্রি ৫.৪% বেড়েছে। বড়দিনের ছুটিতে বাজারমুখী মানুষ তা আরও বাড়িয়ে তুলবেন। একটি অংশের মতে, সব কিছু ঠিক ভাবে এগোতে থাকলে আগামী বছরের ১৯-২০ মার্চের ঋণনীতিতে ফের সুদ কমানোর পথে হাঁটতে পারে
ফেডারাল রিজ়ার্ভ।
আগামী বছরে আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। তার আগে কাজের বাজার ও মূল্যবৃদ্ধির নিয়ে যথেষ্ট চাপে ছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মূল্যবৃদ্ধি এবং ঋণনীতি সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রকাশের পরে তাঁর কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে। তিনি বলেছেন, ‘‘জোগানশৃঙ্খল ঠিক করতে এবং দেশের মানুষকে আরও বেশি করে কাজের বাজারে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে আমরা একসঙ্গে পরিশ্রম করে সফল হয়েছি। পরিসংখ্যানই তা প্রমাণ করে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy