ছবি: পিটিআই।
টাকার নোটের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়াতে পারে— এমন নির্দিষ্ট প্রমাণ এখনও মেলেনি। কাগজের উপরে কত ক্ষণ করোনাভাইরাস বেঁচে থাকে, তা-ও জানা নেই। কিন্তু কোনও ঝুঁকি না-নিয়ে এ বার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর দফতর থেকেই যত বেশি সম্ভব ডিজিটাল লেনদেনে কাজ চালানোর অনুরোধ জানানো হল। এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাসও একই আর্জি জানিয়েছিলেন।
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের দফতর থেকে জানানো হয়েছে, ‘সামাজিক দূরত্ব’ বজায় রাখতে নগদে লেনদেনের বদলে ডিজিটাল লেনদেন করুন। ডেবিট কার্ড, মোবাইল ওয়ালেট, ফোন ব্যাঙ্কিং কাজে লাগান। অর্থমন্ত্রীর নির্দেশে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক ও এলআইসি-ও এটিএম-এ বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহ দেওয়ার জন্য প্রচার চালাচ্ছে।
মন্ত্রক সূত্রের বক্তব্য, অন্যান্য দেশেও একই ভাবে ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নোটের মাধ্যমে এক ব্যক্তি থেকে আর এক ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের আশঙ্কা খুবই কম। তা সত্ত্বেও ওয়াশিংটন থেকে শিকাগোর মতো অনেক শহরেই রেস্তরাঁ বা বইয়ের দোকান নগদ নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
আরও পড়ুন: অন্তত ১২ করোনা আক্রান্ত ঘুরে বেড়িয়েছেন ট্রেনে, সতর্ক করল ভারতীয় রেল
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy