—প্রতীকী চিত্র।
দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও দেশের বিভিন্ন রাজ্য তাপপ্রবাহে ত্রস্ত। এই অবস্থায় গত বুধবার দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ২৩৫.০৬ গিগাওয়াটে পৌঁছল। যা এখনও পর্যন্ত মরসুমের সর্বোচ্চ। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, মূলত শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের অতিরিক্ত ব্যবহার বিদ্যুতের সরবরাহকে এই জায়গায় পৌঁছে দিয়েছে। তাপমাত্রার পারদ যে ভাবে চড়ছে তাতে এই মরসুমেই এই চাহিদা অতীতের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিতে পারে।
বিদ্যুৎ মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে বিদ্যুতের চাহিদা সর্বকালীন নজির তৈরি করেছিল (২৪৩.২৭ গিগাওয়াট)। গতকালের চাহিদা ছিল সেখান থেকে ৮ গিগাওয়াট পিছনে। এ দিকে গ্রীষ্মের বড় সময় এখনও বাকি। ফলে মন্ত্রকেরই ধারণা, এ বছর সর্বোচ্চ চাহিদা ২৬০ গিগাওয়াটে পৌঁছে যাওয়া অসম্ভব নয়। ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রায়ত্ত এবং বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থাগুলিকে সে ভাবে নিজেদের তৈরি থাকতে বলেছে কেন্দ্র। জানিয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে প্রয়োজনে কয়লার আমদানিও বাড়াতে হবে। এ মাসের গোড়াতেই মন্ত্রক জানিয়েছিল, মে মাসে দিনেরবেলা বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ২৩৫ গিগাওয়াট এবং রাতে ২২৫ গিগাওয়াট হতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy