Advertisement
E-Paper

রাজ্যের হাতে বাড়তি ক্ষমতার পক্ষে সওয়াল

চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধি ৮ শতাংশের কাছে পৌঁছবে বলে মনে করেন নীতি আয়োগের সদস্য বিবেক দেবরায়। যা অর্থ মন্ত্রকের পূর্বাভাসের তুলনায় বেশি। তাঁর দাবি, পরিকাঠামোয় বিপুল লগ্নি, কর ব্যবস্থা সরল করা, শ্রম আইন সংস্কার ইত্যাদির পাশাপাশি বৃদ্ধির চাকায় গতি বাড়াতে রাজ্যের হাতে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়ার উপরও জোর দিচ্ছে কেন্দ্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০১৬ ০২:৩৪

চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধি ৮ শতাংশের কাছে পৌঁছবে বলে মনে করেন নীতি আয়োগের সদস্য বিবেক দেবরায়। যা অর্থ মন্ত্রকের পূর্বাভাসের তুলনায় বেশি। তাঁর দাবি, পরিকাঠামোয় বিপুল লগ্নি, কর ব্যবস্থা সরল করা, শ্রম আইন সংস্কার ইত্যাদির পাশাপাশি বৃদ্ধির চাকায় গতি বাড়াতে রাজ্যের হাতে বাড়তি ক্ষমতা দেওয়ার উপরও জোর দিচ্ছে কেন্দ্র।

বিবেকবাবুর দাবি, সেই কারণেই চতুর্দশ অর্থ কমিশনের সুপারিশ মেনে রাজ্যগুলিকে পছন্দসই প্রকল্পে খরচের জন্য করের ভাগ বাড়িয়ে ৪২% করেছে কেন্দ্র। কোন-কোন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে জোর দেওয়া হবে, তা ঠিক করতে গড়া হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীদের কমিটি। নির্দিষ্ট সংজ্ঞা না চাপিয়ে দক্ষতা ও প্রয়োজন মেপে স্মার্ট-সিটি গড়ার সুযোগ খুলে রাখা হয়েছে রাজ্যগুলির সামনে। দারিদ্রসীমার সংজ্ঞা নির্ধারণেও সামিল করা হচ্ছে তাদের।

তাঁর ইঙ্গিত, জিএসটি আটকে রয়েছে রাজনীতির দড়ি টানাটানিতে। একই কারণে আটকে শ্রম আইন সংস্কারও। তারই মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বিলগ্নিকরণ নিয়ে নীতি আয়োগ তার প্রথম রিপোর্ট এ মাসেই জমা দেবে বলে জানান তিনি।

দীর্ঘ দিন আটকে থাকা জিএসটি প্রসঙ্গে বিবেকবাবু বলেন, এর মূল লক্ষ্যই অন্য সব কর তুলে সেই ব্যবস্থার সরলীকরণ। তাই তাঁর প্রশ্ন, এখন মদ বা পেট্রোল-ডিজেলকে এর আওতার বাইরে রাখার যৌক্তিকতা কোথায়? খসড়ায় লিখিত ভাবে তার সর্বোচ্চ হার বাঁধাই বা সম্ভব কী ভাবে? তাই এত শর্ত মেনে এখনই জিএসটি আনার বদলে ঠিক ভাবে তা চালু করতে ২০১৭-এর ১ এপ্রিল পর্যন্ত অপেক্ষার পক্ষপাতী তিনি।

Economic growth Bibek Debroy
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy