বৃদ্ধির হার নেমেছে ৪.৫ শতাংশে। ধাক্কা খেয়েছে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা। এই অবস্থাতেও ভারতে বড় ধরনের সংস্কারের সম্ভাবনা কম বলে মনে করে ব্রিটেনের পরামর্শদাতা সংস্থা ইকনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট। বরং তাদের মতে, রাজনৈতিক জমি শক্ত করতে মোদী সরকার হিন্দু জাতীয়তাবাদী কর্মসূচিতেই বেশি জোর দিতে পারে। আবার কেন্দ্রের উন্নয়নমুখী প্রকল্পগুলি বিরোধীশাসিত রাজ্যে বাধা পেতে পারে, যা আরও বাধা দিতে পারে বৃদ্ধির গতিকে।
বুধবার দেশের আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রকে তোপ দেগেছেন প্রাক্তন দুই অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম ও যশবন্ত সিন্হা। চলতি অর্থবর্ষে বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশে নামতে পারে বলে সম্প্রতি পূর্বাভাস দিয়েছে কেন্দ্র। চিদম্বরমের মতে, বৃদ্ধির হার ওই জায়গাতেও পৌঁছনো কঠিন। দেশের অধিকাংশ মানুষেরই আয় বা জীবনযাত্রার মান বাড়বে না। পূর্বাভাসকে কাল্পনিক বলে কটাক্ষ করেছেন অটলবিহারী বাজপেয়ীর আমলের অর্থমন্ত্রী সিন্হা।
এ দিকে, ১ ফেব্রুয়ারির সাধারণ বাজেটের আগে বিভিন্ন মহলের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বৃহস্পতিবার অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। বাজেট থেকে মানুষের প্রত্যাশা বুঝতে টুইটারেও মত চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy