সিবিআইয়ের পরে এ বার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। কেন্দ্রকে প্রভাবিত করে বিদেশে উড়ান চালানোর চেষ্টা করেছিল এয়ার এশিয়া ইন্ডিয়া— এমন অভিযোগের ভিত্তিতে এই সংস্থার বিরুদ্ধে মামলা শুরু করেছিল সিবিআই। এ বার ইডিও মামলা দায়ের করল।
জানা গিয়েছে, ইডি মূলত টাকার লেনদেন নিয়ে তদন্ত চালাবে। ঘুষ দিয়ে নিয়ম বদলানোর চেষ্টার অভিযোগ প্রমাণিত হলে, সেই টাকা কোথায় গিয়েছে তা খতিয়ে দেখবে ইডি। টাটা সন্সের সঙ্গে মালয়েশিয়ার বিমানসংস্থা এয়ার এশিয়ার এই যৌথ সংস্থায় কার কত টাকা ঢালা হয়েছে, পরবর্তীকালে কোথা থেকে টাকা এসেছে, এ সবই খতিয়ে দেখবে ইডি।
এ দিকে বৃহস্পতিবারেই টাটা গোষ্ঠীর প্রাক্তন চেয়ারম্যান সাইরাস মিস্ত্রি এক হাত নিয়েছেন বিমান সংস্থা এবং সেখানে টাটার প্রতিনিধি আর বেঙ্কটরামনকে। সিবিআই মামলা করার পরে সাইরাসের ‘শত্রুতা’-র কথা উল্লেখ করেন বেঙ্কট। সাইরাস এ দিন জানান, তাঁর নাম জড়ানো ঠিক হয়নি বেঙ্কটের। সাইরাসের বক্তব্য, টাটা মানেই যে উচ্চ মানের কথা মানুষের মনে পড়ে, এই ঘটনায় সেই ধারণা অনেকটাই ধাক্কা খাবে। তাঁর অভিযোগ, টাটার পরিচালন কাঠামোর অবনতি ঘটেছে।
এয়ার এশিয়ার অবশ্য দাবি, তারা যে নিয়ম মেনেই ভারতের উড়ান চালাচ্ছে, ২০১৭ সালের গোড়ায় তার স্বীকৃতি দিয়েছে ডিজিসিএ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy