বিজয় মাল্যের উপর ফাঁস আরও শক্ত করছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। সোমবার কিংফিশার এয়ারলাইন্সের ১৭টি ঋণদাতা ব্যাঙ্ককে চিঠি পাঠাল তারা। স্টেট ব্যাঙ্কের নেতৃত্বাধীন এই ১৭টি ব্যাঙ্কের কনসোর্টিয়ামই মাল্যের বিদেশ যাওয়া আটকাতে বকেয়া ঋণ আদায় ট্রাইব্যুনালের (ডিআরটি) দ্বারস্থ হয়েছিল। প্রসঙ্গত, ব্যাঙ্কের কাছে সুদ-সহ ৯,০০০ কোটি টাকার ঋণশোধ বাকি রয়েছে ২০১২ সাল থেকে বন্ধ হয়ে থাকা কিংফিশার এয়ারলাইন্সের।
গত সপ্তাহেই বেআইনি ভাবে টাকা সরানোর অভিযোগে বিজয় মাল্যের বিরুদ্ধে কালো টাকা প্রতিরোধ আইনের আওতায় সমন জারি করেছে ইডি। ১৮ মার্চ তাঁকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। মাল্য সেই নির্দেশ পালন না-করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করার কথাও ভাবা হচ্ছে বলে খবর ইডি সূত্রে। উল্লেখ্য, এর আগে গত বৃহস্পতিবারই কিংফিশার এয়ারলাইন্স এবং আইডিবিআই ব্যাঙ্কের ছ’জনেরও বেশি কর্তার বিরুদ্ধে ব্যাঙ্কের ৯০০ কোটি টাকা বকেয়া ঋণের মামলায় সমন জারি করেছিল ইডি। শুক্রবার তাঁদের বয়ানও নথিভুক্ত করা হয়।
ভারতে ও বিদেশে মাল্য এবং তাঁর সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্তাদের সম্পত্তির বিশদ বিবরণও তদন্তের আওতায় আনার কথা জানিয়েছে ইডি। পাশাপাশি, সিরিয়াস ফ্রড ইনভেস্টিগেশন অফিস, আয়কর বিভাগ ও পরিষেবা কর বিভাগকে তদন্তে সামিল করতেও কথাবার্তা চালাচ্ছে তারা।
সংশোধনী
রবিবার ব্যবসার পাতায় প্রকাশিত ‘মহিলাদের জন্য’ খবরে পড়তে হবে ‘‘মহিলা উদ্যোগপতিদের জন্য আলোচনাসভার আয়োজক ছিল একটি সাময়িক পত্রিকা। আর ইউকো ব্যাঙ্ক-সহ বাকি ব্যাঙ্কগুলি ছিল সেটির স্পনসর।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy