প্রতীকী ছবি।
নিয়োগকারী কোনও কর্মীর প্রভিডেন্ট ফান্ডের (ইপিএফ) টাকা জমা না দিলে, তাঁকে সে কথা জানিয়ে দেবেন পিএফ কর্তৃপক্ষই। এসএমএস বা ই-মেল মারফত। এত দিন যে ব্যবস্থা ছিল না। শুধু তাঁদের অ্যাকাউন্টে নিয়োগকারী কত টাকা জমা দিলেন, তা-ই জানাত পিএফ দফতর।
পাশাপাশি, পিএফের আওতায় থাকা কর্মীদের বয়সের ভিত্তিতে বিভিন্ন গ্রুপে ভেঙে নিট সদস্য সংখ্যা নিজেদের ওয়েবসাইটে জানানোর ব্যবস্থাও করেছে তারা। যাঁরা অবসর বা অন্য কারণে পিএফ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের বাদ দিয়েই সেই সংখ্যা জানাবে দফতর। এর ভিত্তিতেই নতুন কর্মসংস্থানের আঁচ পেতে চাইছে কেন্দ্র। যেমন, এই হিসেবকে হাতিয়ার করে সরকারের একাংশের দাবি গত ছ’মাস ধরে প্রত্যেক মাসেই দেশে বাড়তে দেখা গিয়েছে কর্মসংস্থানকে।
যদিও উল্টো ছবিও উঠে আসছে পরিসংখ্যানে। ফেব্রুয়ারিতে কর্মী পিএফের বিভিন্ন প্রকল্পে নতুন সদস্য নথিভুক্তির সংখ্যা চার মাসের তলানি ছুঁয়েছে (৪,৭২,০৭৫ জন), জানিয়েছে ওই দফতরের হিসাব। কৃষি বাদে বাকি ক্ষেত্রগুলিতে কর্মসংস্থান শ্লথ হওয়াই যার কারণ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy