প্রতীকী ছবি।
রাজ্যে রাজ্যে স্থানীয় লকডাউন শিথিল হতেই বাড়ছে আর্থিক কর্মকাণ্ড। গতি ফিরছে পরিবহণে। ফলে বাড়ছে পেট্রল-ডিজেলের চাহিদা। রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলির তথ্য অনুযায়ী, ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার বাড়ায় জুলাইয়ে পেট্রলের বিক্রি করোনার আগের অবস্থায় পৌঁছেছে। ডিজেলের ক্ষেত্রে তা না-হলেও, গত বছরের চেয়ে চাহিদা অনেকটা বেড়েছে। এই অবস্থায় রবিবার ফের জ্বালানিকে জিএসটি-র আওতায় আনার দাবি তুলল বণিকসভা পিএইচডি চেম্বার। তাদের বক্তব্য, চড়া তেলের দামে পণ্যমূল্যের সঙ্গে কাঁচামালেও কার্যত আগুন লেগেছে। ফলে সমস্যায় পড়ছে উৎপাদন, বিশেষত ছোট সংস্থার।
গত মাসে দেশে ২৩.৭ লক্ষ টন পেট্রল বিক্রি হয়েছে। যা গত বছরের থেকে ১৭% বেশি তো বটেই, ২০১৯ সালের জুলাইয়ের থেকেও ৩.৫৬% বেশি। ডিজেলের বিক্রি গত বছরের জুলাইয়ের তুলনায় ১২.৩৬% বেড়ে হয়েছে ৫৪.৫ লক্ষ টন। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, তেলের দামে মানুষের নাভিশ্বাস উঠলেও সেই দামের ফলেই এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থা ইন্ডিয়ান অয়েলের মুনাফা বেড়েছে। এ বার চাহিদা মাথা তোলায় তা আরও বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও তেলের দাম কমার লক্ষণ এখনও পর্যন্ত দেখা যায়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy